বন্যার্তদের দেখতে গিয়ে নিজেরাই ডুবে লাশ হলেন
বন্যার পানিতে নৌকা ডুবে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ঘটনাটি ঘটেছে কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলায়। আর আহত অবস্থায় তিনজনকে উলিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। একসাথে পাঁচজনের মৃত্যুতে তাই ওই এলাকায় শোকের মাতম চলছে।
নৌকায় থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আমরা ২০-২৫ জন নারী-পুরুষ ও শিশুসহ নৌকা নিয়ে পানিতে ডুবে যাওয়া স্বজনদের দেখতে রওনা দেই। নৌকাটি ওই বাড়ির কাছাকাছি গেলে তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে তলিয়ে যায়। ডুবে যাওয়া নৌকার নারী শিশুসহ সবাই বাঁচার জন্য চিৎকার করে। সে সময় আরেকটি নৌকা এসে তাদের উদ্ধার করে। অনেকে আবার সাঁতরিয়ে পার্শ্ববর্তী তীরে এসে পৌঁছায়।
পানিতে তলিয়ে মৃত্যু হয় রুপামণি (৮), হাসিবুর (৯), রুনা (৩২)। আর নিখোঁজ সুমন (৮) এবং রুকুমনি (৭) কে চার ঘণ্টা পর মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। আর গুরুতর অসুস্থ্য অবস্থায় রুমি বেগম, লাভলী বেগম ও আয়শা সিদ্দিকাকে উলিপরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসার ডা. ফখরুল আলম জানান, তাদের অবস্থা এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো।
নৌকায় থাকা প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আমরা ২০-২৫ জন নারী-পুরুষ ও শিশুসহ নৌকা নিয়ে পানিতে ডুবে যাওয়া স্বজনদের দেখতে রওনা দেই। নৌকাটি ওই বাড়ির কাছাকাছি গেলে তীব্র স্রোতের কবলে পড়ে তলিয়ে যায়। ডুবে যাওয়া নৌকার নারী শিশুসহ সবাই বাঁচার জন্য চিৎকার করে। সে সময় আরেকটি নৌকা এসে তাদের উদ্ধার করে। অনেকে আবার সাঁতরিয়ে পার্শ্ববর্তী তীরে এসে পৌঁছায়।
পানিতে তলিয়ে মৃত্যু হয় রুপামণি (৮), হাসিবুর (৯), রুনা (৩২)। আর নিখোঁজ সুমন (৮) এবং রুকুমনি (৭) কে চার ঘণ্টা পর মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। আর গুরুতর অসুস্থ্য অবস্থায় রুমি বেগম, লাভলী বেগম ও আয়শা সিদ্দিকাকে উলিপরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসার ডা. ফখরুল আলম জানান, তাদের অবস্থা এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো।
কোন মন্তব্য নেই