রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে এরশাদের সেরা ৫০ অবদান
হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ দীর্ঘ ৯ বছর বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। রাষ্ট্রপ্রধান থাকাকালে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, ক্রীড়া এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে তার অনেক অবদানের মধ্যে কিছু অন্যতম অবদান বাংলাদেশের ইতিহাসে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
আসুন জেনে নেই সরকারে থাকাকালীন দেশের জন্য হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের ৫০ সেরা অবদান-
১) হুসাইন মুহম্মদ এরশাদ মহকুমাকে জেলায় পরিণতকরণ
৪২টি মহকুমাকে জেলায় পরিণত করেন এরশাদ। এতে বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা হয় ৬৪টি।
৪২টি মহকুমাকে জেলায় পরিণত করেন এরশাদ। এতে বাংলাদেশের জেলার সংখ্যা হয় ৬৪টি।
২) উপজেলা পরিষদ সৃষ্টি
১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ১৯৮৩ সালের ৭ নভেম্বর-এর মধ্যে ৪৬০ উপজেলা পরিষদ সৃষ্টি করে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করেছেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
১৯৮২ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ১৯৮৩ সালের ৭ নভেম্বর-এর মধ্যে ৪৬০ উপজেলা পরিষদ সৃষ্টি করে ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণ করেছেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
৩) শান্তি মিশনে সৈনিক পাঠানো
সব রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা উপেক্ষা করে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে সৈন্য পাঠিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বদুয়ারে উজ্জ্বল করেন এরশাদ।
সব রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা উপেক্ষা করে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে সৈন্য পাঠিয়ে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বিশ্বদুয়ারে উজ্জ্বল করেন এরশাদ।
৪) শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটি ঘোষণা
এরশাদ ক্ষমতা গ্রহণের আগে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও রোববার ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। তিনি গরিবের হজ ‘জুমার নামাজ’ কে প্রাধান্য দিয়ে শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ঘোষণা করেন।
এরশাদ ক্ষমতা গ্রহণের আগে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও রোববার ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। তিনি গরিবের হজ ‘জুমার নামাজ’ কে প্রাধান্য দিয়ে শুক্রবারকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন ঘোষণা করেন।
৫) রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ঘোষণা
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বাংলাদেশে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা দেন পল্লীবন্ধু এরশাদ।
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের বাংলাদেশে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম ঘোষণা দেন পল্লীবন্ধু এরশাদ।
৬) উপাসনালয় ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিল মওকুফ
ক্ষমতা অধিগ্রহণের পর হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ ও পানির বিল মওকুফ করেন।
ক্ষমতা অধিগ্রহণের পর হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ সব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ ও পানির বিল মওকুফ করেন।
৭) হাইকোর্টের বেঞ্চ সম্প্রসারণ
বিচারব্যবস্থা সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে রংপুর, যশোর, কুমিল্লা, বরিশাল, সিলেট এবং চট্টগ্রামে ৬টি হাইকোর্টের বেঞ্চ সম্প্রসারণ করেন এরশাদ।
বিচারব্যবস্থা সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে রংপুর, যশোর, কুমিল্লা, বরিশাল, সিলেট এবং চট্টগ্রামে ৬টি হাইকোর্টের বেঞ্চ সম্প্রসারণ করেন এরশাদ।
৮) পার্বত্য বিপথগামী উপজাতি
নানাসময়ে পাবর্ত্য উপজাতিদের কেউ কেউ বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রদোহী কাজে জড়িয়ে পড়েছিল। পরে তাদের অনেবেই আত্মসমর্পণ করে। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ এসব আত্মসমর্পণকারী পার্বত্য উপজাতিদের সাধারণ ক্ষমা এবং পুনর্বাসনে বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করেন।
নানাসময়ে পাবর্ত্য উপজাতিদের কেউ কেউ বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রদোহী কাজে জড়িয়ে পড়েছিল। পরে তাদের অনেবেই আত্মসমর্পণ করে। হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ এসব আত্মসমর্পণকারী পার্বত্য উপজাতিদের সাধারণ ক্ষমা এবং পুনর্বাসনে বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করেন।
৯) গণমাধ্যমের প্রসারে ভূমিকা
গণমাধ্যমের জন্য জাতীয় প্রেস কমিশন গঠন করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এ ছাড়া রেডিও ও টেলিভিশন একত্রীকরণের মাধ্যমে জাতীয় সম্প্রচার সেল গঠন করেন। সরকার নিয়ন্ত্রিত দি বাংলাদেশ অবজারভার ও চিত্রালীতে পূর্বতন মালিকানায় ফিরিয়ে দেন এইচ এম এরশাদ।
গণমাধ্যমের জন্য জাতীয় প্রেস কমিশন গঠন করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। এ ছাড়া রেডিও ও টেলিভিশন একত্রীকরণের মাধ্যমে জাতীয় সম্প্রচার সেল গঠন করেন। সরকার নিয়ন্ত্রিত দি বাংলাদেশ অবজারভার ও চিত্রালীতে পূর্বতন মালিকানায় ফিরিয়ে দেন এইচ এম এরশাদ।
১০) গণমাধ্যমের জন্য ট্রাস্ট গঠন
দৈনিক বাংলা, বিচিত্রা এবং বাংলাদেশ টাইমসের স্বাধীন ব্যবস্থাপনার জন্য ‘দৈনিক বাংলা ট্রাস্ট’ ও ‘বাংলাদেশ টাইমস ট্রাস্ট’ নামে দুটি ট্রাস্ট গঠন করেন।
দৈনিক বাংলা, বিচিত্রা এবং বাংলাদেশ টাইমসের স্বাধীন ব্যবস্থাপনার জন্য ‘দৈনিক বাংলা ট্রাস্ট’ ও ‘বাংলাদেশ টাইমস ট্রাস্ট’ নামে দুটি ট্রাস্ট গঠন করেন।
১১) ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম উন্নয়ন
অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম, যৌথ দল-কষাকষির এজেন্ট নির্ধারণ এবং ট্রেড ইউনিয়নের নির্বাচনের অনুমতি দেন এরশাদ।
অবাধ ট্রেড ইউনিয়ন কার্যক্রম, যৌথ দল-কষাকষির এজেন্ট নির্ধারণ এবং ট্রেড ইউনিয়নের নির্বাচনের অনুমতি দেন এরশাদ।
১২) বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধিকরণ
অধিক হারে বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধি এবং রিক্রুটিং এজেন্টদের হয়রানি বন্ধে অধ্যাদেশ জারি করেন এরশাদ।
অধিক হারে বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধি এবং রিক্রুটিং এজেন্টদের হয়রানি বন্ধে অধ্যাদেশ জারি করেন এরশাদ।
১৩) বোয়েলস গঠন
বিদেশে চাকরির সুযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট লিমিটেড (বোয়েলস) নামে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি গঠন করেন এরশাদ। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অধিক হারে বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
বিদেশে চাকরির সুযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট লিমিটেড (বোয়েলস) নামে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি গঠন করেন এরশাদ। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে বিদেশে অধিক হারে বিদেশে চাকরিপ্রাপ্তির সুযোগ বৃদ্ধি পায়।
১৪) জাকাত তহবিল ও ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট
জাকাত তহবিল ও জাকাত বোর্ড গঠন করেন এরশাদ। দুই কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে হিন্দু ধর্মকল্যাণ ট্রাস্ট এবং বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানধর্মের প্রত্যেকটির জন্য এক কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে দুটি পৃথক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেন।
জাকাত তহবিল ও জাকাত বোর্ড গঠন করেন এরশাদ। দুই কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে হিন্দু ধর্মকল্যাণ ট্রাস্ট এবং বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানধর্মের প্রত্যেকটির জন্য এক কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়ে দুটি পৃথক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করেন।
১৫) গৃহ ও গুচ্ছগ্রাম নির্মাণ
দেশের উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে স্বল্পসুদে গৃহ নির্মাণ ঋণের ব্যবস্থা করেন এরশাদ। এতে তার সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে ছিন্নমূল ও গৃহহীনদের মাথার নিচে ছাদ জোটে। ১৯৮৮ থেকে ‘৯০ সালে সারা দেশে ৫৬৮টি গুচ্ছগ্রাম স্থাপন করে ২১ হাজার ছিন্নমূল ভূমিহীন পরিবারকে পুনর্বাসিত করেন।
দেশের উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে স্বল্পসুদে গৃহ নির্মাণ ঋণের ব্যবস্থা করেন এরশাদ। এতে তার সময়ে উল্লেখযোগ্য হারে ছিন্নমূল ও গৃহহীনদের মাথার নিচে ছাদ জোটে। ১৯৮৮ থেকে ‘৯০ সালে সারা দেশে ৫৬৮টি গুচ্ছগ্রাম স্থাপন করে ২১ হাজার ছিন্নমূল ভূমিহীন পরিবারকে পুনর্বাসিত করেন।
১৬) কৃষিঋণ বাড়ানো
আজন্মই কৃষকবান্ধব ছিলেন এরশাদ। এজন্যই তিনি পল্লীবন্ধু। কৃষকরা যেন অর্থাভাবে চাষাবাদ করতে সমস্যায় না পড়েন সে জন্য কৃষিঋণ বাড়িয়ে দেন তিনি।
আজন্মই কৃষকবান্ধব ছিলেন এরশাদ। এজন্যই তিনি পল্লীবন্ধু। কৃষকরা যেন অর্থাভাবে চাষাবাদ করতে সমস্যায় না পড়েন সে জন্য কৃষিঋণ বাড়িয়ে দেন তিনি।
১৭) বেসরকারি পর্যায়ে শিল্প স্থাপনে উদ্যোগ
বেসরকারি পর্যায়ে শিল্প স্থাপনে উৎসাহ দিতে ৩৩টি পাটকল এবং ২৫টি বস্ত্র মিল থেকে পুঁজি প্রত্যাহার করে সেগুলো বাংলাদেশি মালিকদের কাছে প্রত্যর্পণ করেন এরশাদ।
বেসরকারি পর্যায়ে শিল্প স্থাপনে উৎসাহ দিতে ৩৩টি পাটকল এবং ২৫টি বস্ত্র মিল থেকে পুঁজি প্রত্যাহার করে সেগুলো বাংলাদেশি মালিকদের কাছে প্রত্যর্পণ করেন এরশাদ।
১৮) বৃক্ষ নিধন রোধ
গাছ কাটার হার কমাতে ইটের ভাটায় কাঠের পরিবর্তে কয়লা ব্যবহারে উৎসাহ প্রদান করেন এরশাদ। এতে বহু ব্রিক ফিল্ডে কাঠ পোড়ানো বন্ধ হয়।
গাছ কাটার হার কমাতে ইটের ভাটায় কাঠের পরিবর্তে কয়লা ব্যবহারে উৎসাহ প্রদান করেন এরশাদ। এতে বহু ব্রিক ফিল্ডে কাঠ পোড়ানো বন্ধ হয়।
১৯) চিকিৎসক নিয়োগ
উপজেলা পর্যায়ে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে তিনজন বিশেষজ্ঞসহ ৯ জন ডাক্তার নিয়োগ দিয়েছিলেন এরশাদ।
উপজেলা পর্যায়ে ৩১ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে তিনজন বিশেষজ্ঞসহ ৯ জন ডাক্তার নিয়োগ দিয়েছিলেন এরশাদ।
২০) স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ
পল্লী এলাকার ৩৯৭ উপজেলার মধ্যে ৩৩৩টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে এরশাদের আমলে।
পল্লী এলাকার ৩৯৭ উপজেলার মধ্যে ৩৩৩টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে এরশাদের আমলে।
২১) দাইকে প্রশিক্ষণ
সারা দেশে ২৫ হাজার দাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনেন।
সারা দেশে ২৫ হাজার দাইকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনেন।
২২) প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ
প্রতি ২ কিলোমিটার এলাকা বা ২ হাজার মানুষের বসবাস এলাকায় একটি করে প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণের কাজ শুরু করেন এরশাদ।
প্রতি ২ কিলোমিটার এলাকা বা ২ হাজার মানুষের বসবাস এলাকায় একটি করে প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণের কাজ শুরু করেন এরশাদ।
২৩) বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ
শিক্ষাকে বাস্তবমুখী, বিজ্ঞানভিত্তিক এবং অর্থনৈতিক চাহিদার পূর্ণ উপযোগী হিসেবে ঢেলে সাজান এরশাদ। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরুই করেন তিনি, যা ছিল তার একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
শিক্ষাকে বাস্তবমুখী, বিজ্ঞানভিত্তিক এবং অর্থনৈতিক চাহিদার পূর্ণ উপযোগী হিসেবে ঢেলে সাজান এরশাদ। পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বিনামূল্যে পাঠ্যবই বিতরণ শুরুই করেন তিনি, যা ছিল তার একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
২৪) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ
২১ কলেজকে জাতীয়করণ করেন এরশাদ। ৯টি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করেন তিনি।
২১ কলেজকে জাতীয়করণ করেন এরশাদ। ৯টি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত করেন তিনি।
২৫) ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। যা শিক্ষাক্ষেত্রে তার যুগান্তকারী অবদান।
হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। যা শিক্ষাক্ষেত্রে তার যুগান্তকারী অবদান।
২৫) বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমানের নামে হোস্টেল নির্মাণ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের নামে কোনো হোস্টেল নির্মাণ না করলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জিয়াউর রহমানের নামে দুটি হোস্টেল নির্মাণ করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজের নামে কোনো হোস্টেল নির্মাণ না করলেও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং জিয়াউর রহমানের নামে দুটি হোস্টেল নির্মাণ করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
২৬) সড়ক যোগাযোগব্যবস্থায় উন্নয়ন
সড়কপথে যোগাযোগব্যবস্থায় বৈপ্লবিক উন্নয়ন করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। দুই বছরে ২০৬ উপজেলা সড়ক যোগাযোগের আওতায় আসে।
ঢাকা-মাওয়া বিকল্প সড়ক দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যায় এরশাদের আমলে।
সড়কপথে যোগাযোগব্যবস্থায় বৈপ্লবিক উন্নয়ন করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। দুই বছরে ২০৬ উপজেলা সড়ক যোগাযোগের আওতায় আসে।
ঢাকা-মাওয়া বিকল্প সড়ক দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যায় এরশাদের আমলে।
২৭) রাস্তা নির্মাণ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নিম্নাঞ্চলীয় রাস্তা নির্মাণ করেন। ৮ হাজার কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি কাঁচারাস্তা নির্মাণ করেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নিম্নাঞ্চলীয় রাস্তা নির্মাণ করেন। ৮ হাজার কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি কাঁচারাস্তা নির্মাণ করেন।
২৮) সেতু নির্মাণ
চীনের সহায়তায় বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ করেন এরশাদ। এছাড়াও ছোট-বড় ৫৮০টি সেতু নির্মাণ করেন তিনি। জাপানের সহায়তায় মেঘনা ও মেঘনা-গোমতী সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা চূড়ান্ত করেন এরশাদ।
চীনের সহায়তায় বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ করেন এরশাদ। এছাড়াও ছোট-বড় ৫৮০টি সেতু নির্মাণ করেন তিনি। জাপানের সহায়তায় মেঘনা ও মেঘনা-গোমতী সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা চূড়ান্ত করেন এরশাদ।
২৯) মহসড়ক উন্নয়ন
খুলনা-মোংলা ও কুমিল্লা-চান্দিনা বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন এরশাদ।
খুলনা-মোংলা ও কুমিল্লা-চান্দিনা বাইপাস সড়ক নির্মাণ করেন এরশাদ।
৩০) কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি
কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির প্রর্বতন করেন এরশাদ। এই প্রকণ্পের আওতায় গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করেন তিনি।
কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির প্রর্বতন করেন এরশাদ। এই প্রকণ্পের আওতায় গ্রামাঞ্চলের রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করেন তিনি।
৩১) রেল যোগাযোগে উন্নয়ন
রেলওয়ের ৩০টি ইঞ্জিন, ১২৫৫টি মালবাহী বগি সংগ্রহ করেন এবং ১০৬টি যাত্রীবাহী বগি সংগ্রহের উদ্যোগ নেন এরশাদ।
রেলওয়ের ৩০টি ইঞ্জিন, ১২৫৫টি মালবাহী বগি সংগ্রহ করেন এবং ১০৬টি যাত্রীবাহী বগি সংগ্রহের উদ্যোগ নেন এরশাদ।
৩২) বিমান যোগাযোগ উন্নয়ন
বিমান যোগাযোগ উন্নয়নের স্বার্থে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। রাজশাহী বিমানবন্দরের কাজ সমাপ্ত করেন এরশাদ।সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর সম্প্রসারণ করেন এরশাদ। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে বোয়িং ওঠানামার জন্য রানওয়ে সম্প্রসারণ করেন এরশাদ। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনাল নির্মাণ করেন এরশাদ।
বিমান যোগাযোগ উন্নয়নের স্বার্থে বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। রাজশাহী বিমানবন্দরের কাজ সমাপ্ত করেন এরশাদ।সিলেট ওসমানী বিমানবন্দর সম্প্রসারণ করেন এরশাদ। চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে বোয়িং ওঠানামার জন্য রানওয়ে সম্প্রসারণ করেন এরশাদ। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনাল নির্মাণ করেন এরশাদ।
৩৩) আন্তর্জাতিক ডায়ালিং
এরশাদের আমলে ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশ টেলিফোনে সরাসরি আন্তর্জাতিক ডায়ালিং করতে সমর্থ হয়।
এরশাদের আমলে ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশ টেলিফোনে সরাসরি আন্তর্জাতিক ডায়ালিং করতে সমর্থ হয়।
৩৪) বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট চালু
আশুগঞ্জে ৬০ মেগাওয়াট শক্তিসম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট চালু করেন এরশাদ।
আশুগঞ্জে ৬০ মেগাওয়াট শক্তিসম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট চালু করেন এরশাদ।
৩৫) পল্লী বিদ্যুতের সম্প্রসারণ
১২৬ উপজেলায় বিদ্যুতায়নের কাজ শুরু করেন এরশাদ। দুই বছরে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাধ্যমে পাঁচ হাজার মাইল বিতরণ লাইন নির্মাণ করেন।
৩৬) স্মৃতিসৌধ নির্মাণ
মুজিবনগরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন।
মুজিবনগরে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করেন।
৩৭) সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ
স্বল্প সময়ে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণসম্পন্ন করেন।
স্বল্প সময়ে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণসম্পন্ন করেন।
৩৮) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন
পুরনো গণভবনকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে রূপান্তর করেন এরশাদ।
পুরনো গণভবনকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে রূপান্তর করেন এরশাদ।
৩৯) বায়তুল মোকাররমের উন্নয়ন
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ভবন সম্প্রসারণ এবং সৌন্দর্যবর্ধন করেন এরশাদ।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের ভবন সম্প্রসারণ এবং সৌন্দর্যবর্ধন করেন এরশাদ।
৪০) তিন নেতার মাজার
রমনায় জাতীয় তিন নেতার মাজার নির্মাণ সম্পন্ন করেন।
রমনায় জাতীয় তিন নেতার মাজার নির্মাণ সম্পন্ন করেন।
৪১) মিরপুর ও গুলশান
মিরপুর ও গুলশান পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশনে অন্তর্ভুক্ত করেন।
মিরপুর ও গুলশান পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশনে অন্তর্ভুক্ত করেন।
৪২) খেলার মাঠ তৈরি
পুরান ঢাকার তিনটি খেলার মাঠ তৈরি করে দেন এরশাদ।
পুরান ঢাকার তিনটি খেলার মাঠ তৈরি করে দেন এরশাদ।
৪৩) বাস টার্মিনাল নির্মাণ
ফুলবাড়িয়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ভিড় কমাতে তেজগাঁও, গাবতলী ও যাত্রাবাড়ীতে তিনটি বাস টার্মিনাল নির্মাণ করেন।
ফুলবাড়িয়া কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের ভিড় কমাতে তেজগাঁও, গাবতলী ও যাত্রাবাড়ীতে তিনটি বাস টার্মিনাল নির্মাণ করেন।
৪৪) শিশু পার্ক নির্মাণ
ঢাকায় এক ডজনের বেশি শিশু পার্ক নির্মাণ করেন এরশাদ।
ঢাকায় এক ডজনের বেশি শিশু পার্ক নির্মাণ করেন এরশাদ।
৪৫) ট্রাফিক সিগন্যাল
যানজট নিরসনে ট্রাফিক সিগন্যাল চালু করেন এরশাদ।
যানজট নিরসনে ট্রাফিক সিগন্যাল চালু করেন এরশাদ।
৪৬) স্টেডিয়াম নির্মাণ
মিরপুরে দ্বিতীয় জাতীয় স্টেডিয়াম এবং ইনডোর স্টেডিয়াম নির্মাণ করেন। বনানীতে আর্মি স্টেডিয়াম নির্মাণ করেন।
মিরপুরে দ্বিতীয় জাতীয় স্টেডিয়াম এবং ইনডোর স্টেডিয়াম নির্মাণ করেন। বনানীতে আর্মি স্টেডিয়াম নির্মাণ করেন।
৪৭) বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা
দেশের একমাত্র ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করেন এরশাদ। খেলার জগতে এরশাদকে চিরস্মরণীয় করে রাখবে।
দেশের একমাত্র ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করেন এরশাদ। খেলার জগতে এরশাদকে চিরস্মরণীয় করে রাখবে।
৪৮) নগর উন্নয়ন
নগরীর পানি ও বিদ্যুৎ লাইনের উন্নয়ন করেন এরশাদ। নগরীতে গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা করেন। নগর ভবন ও পুলিশ সদর দফতর নির্মাণ করেন।
নগরীর পানি ও বিদ্যুৎ লাইনের উন্নয়ন করেন এরশাদ। নগরীতে গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা করেন। নগর ভবন ও পুলিশ সদর দফতর নির্মাণ করেন।
৪৯) ডিএনডি বাঁধ নির্মাণ
ঢাকা বন্যা নিরোধ বাঁধ নির্মাণ করে রাজধানীকে বন্যা থেকে রক্ষা করেন এরশাদ।
ঢাকা বন্যা নিরোধ বাঁধ নির্মাণ করে রাজধানীকে বন্যা থেকে রক্ষা করেন এরশাদ।
৫০) নগর ভবন ও পুলিশ সদর দফতর নির্মাণ করেন এরশাদ।
কোন মন্তব্য নেই