ওয়ালটন কারখানায় তিন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশি ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্য জায়ান্ট ওয়ালটনের কারখানা পরিদর্শন করছেন তিন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী।
তারা হলেন-অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
রোববার (১ মার্চ, ২০২০) দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আসেন তারা। মন্ত্রীদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী, ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম আশরাফুল আলম, ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মঞ্জুরুল আলম, ওয়ালটন গ্রুপের ডিরেক্টর তাহমিনা আফরোজ তান্না, রাইসা সিগমা হিমা এবং রিফাহ তাসনিয়া স্বর্ণা।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজে অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম এলিভেটর কারখানার উদ্বোধন করবেন। একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত স্মার্টফোন রপ্তানি, ভারতে বিপুল পরিমাণ এসি রপ্তানি, ওয়ালটন টিভির নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম ‘আরওএস’ ও অল-ইন-ওয়ান ওয়ালটন পিসি উদ্বোধন করবেন তারা।
এছাড়া, ওয়ালটন কারখানাকে বেসরকারি হাই-টেক পার্ক হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ওয়ালটনের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে।
তিন মন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে ওয়ালটন কারখানায় এখন উৎসবমুখর পরিবেশ। দিনটিকে ওয়ালটন তথা বাংলাদেশের শিল্পখাতের জন্য একটি মাইলফলক বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আগমনে ওয়ালটন কারখানা মুখরিত।

উল্লেখ্য, গাজীপুরের চন্দ্রায় রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনার, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ইলেকট্রিক অ্যাপায়েন্স, ডাই মোল্ড ইত্যাদি কারখানা গড়ে তুলেছে ওয়ালটন। দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে যা রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
এবার এলিভেটর বা লিফটের মতো ভারী শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করেছে ওয়ালটন। যার বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ১০০০ ইউনিট। শিগগিরই তা ২০০০ ইউনিটে উন্নীত হবে বলে জানা গেছে। দেশে কারখানা চালু হওয়ায় এ খাতে সাশ্রয় হবে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। উচ্চমূল্যে বিদেশ থেকে এলিভেটর আমদানির প্রয়োজন পড়বে না।
আমেরিকায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তৈরি স্মার্টফোন রপ্তানি কার্যক্রমও উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী। অরিজিনাল ম্যানুফ্যাকচারার (ওইএম) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের একটি খ্যাতনামা ব্র্যান্ডকে ওই স্মার্টফোন তৈরি করে দিচ্ছে ওয়ালটন।
পাশাপাশি ভারতে বিপুল পরিমাণ এয়ার কন্ডিশনার রপ্তানি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন মন্ত্রীরা। একই দিনে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হচ্ছে ওয়ালটনের তৈরি অল-ইন-ওয়ান পিসি (পারসোনাল কম্পিউটার) এবং নিজেদের উদ্ভাবিত টিভি অপারেটিং সিস্টেম ‘আরওএস’ (রেজভি অপারেটিং সিস্টেম)। পাশাপাশি তারা রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, এয়ার কন্ডিশনার, মোবাইল ফোন, এসএমটিসহ বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন প্ল্যান্ট ঘুরে দেখবেন।
তারা হলেন-অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
রোববার (১ মার্চ, ২০২০) দুপুরে গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড আসেন তারা। মন্ত্রীদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানান ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম নূরুল আলম রেজভী, ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম আশরাফুল আলম, ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এস এম রেজাউল আলম, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মঞ্জুরুল আলম, ওয়ালটন গ্রুপের ডিরেক্টর তাহমিনা আফরোজ তান্না, রাইসা সিগমা হিমা এবং রিফাহ তাসনিয়া স্বর্ণা।
ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজে অর্থমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম এলিভেটর কারখানার উদ্বোধন করবেন। একইসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে প্রথমবারের মতো ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত স্মার্টফোন রপ্তানি, ভারতে বিপুল পরিমাণ এসি রপ্তানি, ওয়ালটন টিভির নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম ‘আরওএস’ ও অল-ইন-ওয়ান ওয়ালটন পিসি উদ্বোধন করবেন তারা।
এছাড়া, ওয়ালটন কারখানাকে বেসরকারি হাই-টেক পার্ক হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ওয়ালটনের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে।
তিন মন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে ওয়ালটন কারখানায় এখন উৎসবমুখর পরিবেশ। দিনটিকে ওয়ালটন তথা বাংলাদেশের শিল্পখাতের জন্য একটি মাইলফলক বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আগমনে ওয়ালটন কারখানা মুখরিত।

উল্লেখ্য, গাজীপুরের চন্দ্রায় রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনার, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, ইলেকট্রিক অ্যাপায়েন্স, ডাই মোল্ড ইত্যাদি কারখানা গড়ে তুলেছে ওয়ালটন। দেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে যা রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে।
এবার এলিভেটর বা লিফটের মতো ভারী শিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করেছে ওয়ালটন। যার বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ১০০০ ইউনিট। শিগগিরই তা ২০০০ ইউনিটে উন্নীত হবে বলে জানা গেছে। দেশে কারখানা চালু হওয়ায় এ খাতে সাশ্রয় হবে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা। উচ্চমূল্যে বিদেশ থেকে এলিভেটর আমদানির প্রয়োজন পড়বে না।
আমেরিকায় প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে তৈরি স্মার্টফোন রপ্তানি কার্যক্রমও উদ্বোধন করবেন অর্থমন্ত্রী। অরিজিনাল ম্যানুফ্যাকচারার (ওইএম) হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের একটি খ্যাতনামা ব্র্যান্ডকে ওই স্মার্টফোন তৈরি করে দিচ্ছে ওয়ালটন।
পাশাপাশি ভারতে বিপুল পরিমাণ এয়ার কন্ডিশনার রপ্তানি কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন মন্ত্রীরা। একই দিনে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করা হচ্ছে ওয়ালটনের তৈরি অল-ইন-ওয়ান পিসি (পারসোনাল কম্পিউটার) এবং নিজেদের উদ্ভাবিত টিভি অপারেটিং সিস্টেম ‘আরওএস’ (রেজভি অপারেটিং সিস্টেম)। পাশাপাশি তারা রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, এয়ার কন্ডিশনার, মোবাইল ফোন, এসএমটিসহ বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন প্ল্যান্ট ঘুরে দেখবেন।
কোন মন্তব্য নেই