সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ২০ কোটি টাকা অনুদান দেয়া হবে
অসুস্থ, অসচ্ছল ও দুর্ঘটনায় আহত এবং প্রয়াত সাংবাদিকদের পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তা দিতে বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ‘সাংবাদিক সহায়তা ভাতা ও অনুদান নীতিমালা–২০১২’ প্রণয়ন এবং অসুস্থ, অসচ্ছল, আহত এবং প্রয়াত সাংবাদিকদের পরিবারের সদস্যদের জন্য আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করার কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ নিয়ে অষ্টমবারের মত সরকার সাংবাদিকদের আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, এ কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার জন্য ইতোমধ্যে ‘বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন–২০১৪’ প্রণয়ন করে একটি ট্রাস্টি বোর্ড করা হয়েছে। এই ট্রাস্ট থেকে চলতি বছর সারাদেশের ১১৩ জন সাংবাদিককে ৮৫ লাখ টাকা দেয়া হচ্ছে। আর গত আট বছরে এক হাজার ৩৯৬ জন সাংবাদিককে মোট ১০ কোটি ৭ লাখ টাকা সহায়তা হিসেবে দেয়া হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। খবর বিডিনিউজের।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেয়ার পাশাপাশি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ২০ কোটি টাকা অনুদান দেয়ার ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, “আমি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করে দিয়েছি। এ ফান্ডে আমি কিছু টাকা দিয়েছিলাম। পত্রিকার মালিকরা এই ফান্ডে কোনো টাকা দেননি। মাত্র দুজন টেলিভিশন মালিক ফান্ডে সহায়তা করেছেন। সেখানে এখন ১৪ কোটি টাকা আছে। আমি আরও ২০ কোটি টাকা দেব।”
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সংবাদপত্রের সম্পর্কের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি যে সংবাদপত্রের লোক ছিলেন সেটা কিন্তু তার আত্মজীবনীতে স্পষ্ট লেখা আছে। সেদিক থেকে আপনারা আমাকে যদি আপনাদের পরিবারের একজন মনে করেন, আমি খুশি হব।” বেতন–ভাতাসহ সাংবাদিকদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুর নেয়া বিভিন্ন কার্যক্রমের কথাও অনুষ্ঠানে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। সাংবাদিকদের আবাসন সমস্যার সমাধানে বর্তমান সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এখন কিছু ফ্ল্যাট করছি, সামান্য টাকা দিয়ে, কিস্তিতে মূল্য পরিশোধ করে এই ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবেন। যারা চান তারা হতে পারবেন। ভাড়া থেকেই মূল্যটা পরিশোধ হবে। প্রতিমাসে ভাড়া হিসেবে যেটা, সেটা মূল্য হিসেবে ধরা হবে। সেভাবে আমরা ফ্ল্যাট দিতে পারব।” অন্যদের মধ্যে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল ও মহাসচিব শাবান মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু জাফর সূর্য ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। তথ্য সচিব আবদুল মালেক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন।
নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ‘সাংবাদিক সহায়তা ভাতা ও অনুদান নীতিমালা–২০১২’ প্রণয়ন এবং অসুস্থ, অসচ্ছল, আহত এবং প্রয়াত সাংবাদিকদের পরিবারের সদস্যদের জন্য আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করার কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এ নিয়ে অষ্টমবারের মত সরকার সাংবাদিকদের আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, এ কার্যক্রমকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার জন্য ইতোমধ্যে ‘বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট আইন–২০১৪’ প্রণয়ন করে একটি ট্রাস্টি বোর্ড করা হয়েছে। এই ট্রাস্ট থেকে চলতি বছর সারাদেশের ১১৩ জন সাংবাদিককে ৮৫ লাখ টাকা দেয়া হচ্ছে। আর গত আট বছরে এক হাজার ৩৯৬ জন সাংবাদিককে মোট ১০ কোটি ৭ লাখ টাকা সহায়তা হিসেবে দেয়া হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। খবর বিডিনিউজের।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের হাতে আর্থিক সহায়তার চেক তুলে দেয়ার পাশাপাশি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে ২০ কোটি টাকা অনুদান দেয়ার ঘোষণা দেন।
তিনি বলেন, “আমি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট গঠন করে দিয়েছি। এ ফান্ডে আমি কিছু টাকা দিয়েছিলাম। পত্রিকার মালিকরা এই ফান্ডে কোনো টাকা দেননি। মাত্র দুজন টেলিভিশন মালিক ফান্ডে সহায়তা করেছেন। সেখানে এখন ১৪ কোটি টাকা আছে। আমি আরও ২০ কোটি টাকা দেব।”
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে সংবাদপত্রের সম্পর্কের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি যে সংবাদপত্রের লোক ছিলেন সেটা কিন্তু তার আত্মজীবনীতে স্পষ্ট লেখা আছে। সেদিক থেকে আপনারা আমাকে যদি আপনাদের পরিবারের একজন মনে করেন, আমি খুশি হব।” বেতন–ভাতাসহ সাংবাদিকদের কল্যাণে বঙ্গবন্ধুর নেয়া বিভিন্ন কার্যক্রমের কথাও অনুষ্ঠানে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। সাংবাদিকদের আবাসন সমস্যার সমাধানে বর্তমান সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা এখন কিছু ফ্ল্যাট করছি, সামান্য টাকা দিয়ে, কিস্তিতে মূল্য পরিশোধ করে এই ফ্ল্যাটের মালিক হতে পারবেন। যারা চান তারা হতে পারবেন। ভাড়া থেকেই মূল্যটা পরিশোধ হবে। প্রতিমাসে ভাড়া হিসেবে যেটা, সেটা মূল্য হিসেবে ধরা হবে। সেভাবে আমরা ফ্ল্যাট দিতে পারব।” অন্যদের মধ্যে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য বিষয়ক উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মোল্লা জালাল ও মহাসচিব শাবান মাহমুদ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু জাফর সূর্য ও সাধারণ সম্পাদক সোহেল হায়দার চৌধুরী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। তথ্য সচিব আবদুল মালেক অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন।
কোন মন্তব্য নেই