মান্দায় বিলুপ্ত বন্যপ্রাণি নীলগাই
নওগাঁর মান্দায় ছুটে আসা বিলুপ্ত প্রজাতির একটি বন্যপ্রাণিকে ধাওয়া দিয়ে আটক করেছে স্থানীয়রা। মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জোতবাজার এলাকায় প্রাণিটিকে আটক করা হয়। এটিকে নীলগাই (পুরুষ) বলে চিহ্নিত করেছেন রাজশাহীর বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের পরির্দশক জাহাঙ্গীর কবির। এ বিভাগের নিকট প্রাণিটিকে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন ইউএনও খন্দকার মুশফিকুর রহমান।
প্রাণবৈচিত্র বিষয়ক গবেষক পাভেল পার্থ জানান, নীলগাই বিলুপ্ত প্রায় বিরল প্রজাতির বন্যপ্রাণি। গতবছরের ৫ সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার যাদুয়ার গ্রাম থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করেছিল বনবিভাগ। তিনি বলেন, পৃথিবী ব্যাপি বিরল বন্যপ্রাণিদের অবৈধভাবে পাচার ও বিক্রির একটি বড় বাজার রয়েছে। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে বিরল বন্যপ্রাণি পাচারের সময় আটক করেছে প্রশাসন। এই নীলগাইটিও পাচারের জন্য নেয়ার সময় ছুটে যেতে পারে বলে আমি শঙ্কা প্রকাশ করছি।
গবেষক পাভেল পার্থ আরও বলেন, পার্বত্য অঞ্চল কিংবা শালবন যেখানে খাদ্য শৃঙ্খল ও নিরাপদ বিচরণ অঞ্চল রয়েছে এমন এলাকায় প্রাণিটিকে ছেড়ে দেয়া যেতে পারে।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলার জোতবাজার এলাকায় উদ্দেশ্যহীনভাবে ছোটাছুটি করছিল প্রাণিটি। দেখতে পেয়ে গ্রামের শতাধিক বাসিন্দা ধাওয়া দিলে প্রাণ বাঁচাতে প্রাণিটি পুকুরে নেমে পড়ে। পরে সেটিকে কৌশলে আটক করা হয়েছে। পরে সেটিকে বেঁধে রেখে মান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পুলিশ কর্মকর্তাসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে খবর দেন স্থানীয়রা।
মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাণিটিকে উদ্ধার করেছি।
ইউএনও খন্দকার মুশফিকুর রহমান জানান, সংবাদ পেয়ে প্রাণিকে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রাণিটিকে হেফাজতে নেয়ার জন্য রাজশাহীর বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে এ ধরনের প্রাণি এর আগে বরেন্দ্র অঞ্চলে কখনও উদ্ধার হতে শোনা যায়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাজশাহীর বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের পরির্দশক জাহাঙ্গীর কবির জানান, নীলগাইটিকে হেফাজতে নিয়ে আগে চিকিৎসা দেয়া হবে। এরপর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানান তিনি।
প্রাণবৈচিত্র বিষয়ক গবেষক পাভেল পার্থ জানান, নীলগাই বিলুপ্ত প্রায় বিরল প্রজাতির বন্যপ্রাণি। গতবছরের ৫ সেপ্টেম্বর ঠাকুরগাঁও জেলার রানীশংকৈল উপজেলার যাদুয়ার গ্রাম থেকে একটি নীলগাই উদ্ধার করেছিল বনবিভাগ। তিনি বলেন, পৃথিবী ব্যাপি বিরল বন্যপ্রাণিদের অবৈধভাবে পাচার ও বিক্রির একটি বড় বাজার রয়েছে। বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময়ে বিরল বন্যপ্রাণি পাচারের সময় আটক করেছে প্রশাসন। এই নীলগাইটিও পাচারের জন্য নেয়ার সময় ছুটে যেতে পারে বলে আমি শঙ্কা প্রকাশ করছি।
গবেষক পাভেল পার্থ আরও বলেন, পার্বত্য অঞ্চল কিংবা শালবন যেখানে খাদ্য শৃঙ্খল ও নিরাপদ বিচরণ অঞ্চল রয়েছে এমন এলাকায় প্রাণিটিকে ছেড়ে দেয়া যেতে পারে।
স্থানীয়রা জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০ টার দিকে উপজেলার জোতবাজার এলাকায় উদ্দেশ্যহীনভাবে ছোটাছুটি করছিল প্রাণিটি। দেখতে পেয়ে গ্রামের শতাধিক বাসিন্দা ধাওয়া দিলে প্রাণ বাঁচাতে প্রাণিটি পুকুরে নেমে পড়ে। পরে সেটিকে কৌশলে আটক করা হয়েছে। পরে সেটিকে বেঁধে রেখে মান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার, পুলিশ কর্মকর্তাসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরে খবর দেন স্থানীয়রা।
মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোজাফফর হোসেন জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রাণিটিকে উদ্ধার করেছি।
ইউএনও খন্দকার মুশফিকুর রহমান জানান, সংবাদ পেয়ে প্রাণিকে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রাণিটিকে হেফাজতে নেয়ার জন্য রাজশাহীর বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে এ ধরনের প্রাণি এর আগে বরেন্দ্র অঞ্চলে কখনও উদ্ধার হতে শোনা যায়নি বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
রাজশাহীর বন্যপ্রাণি ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষন বিভাগের পরির্দশক জাহাঙ্গীর কবির জানান, নীলগাইটিকে হেফাজতে নিয়ে আগে চিকিৎসা দেয়া হবে। এরপর উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথা জানান তিনি।

কোন মন্তব্য নেই