শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই নেতৃত্ব গড়ে উঠবে - TIMES EXPRESS | টাইমস এক্সপ্রেস is an interactive news portal

নিউজ ফাস্ট

শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই নেতৃত্ব গড়ে উঠবে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদের নবনির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব উঠে আসবে শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই। সে জন্য স্কুল ক্যাবিনেট চালু করা হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। শনিবার বিকালে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ডাকসুর নেতাদের সঙ্গে এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠানে মঞ্চে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও ডাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি নুরুল হক নুর। অনুষ্ঠানে ডাকসুর জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীও উপস্থিত ছিলেন। ডাকসুর নির্বাচিত নেতাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাহস থাকা ভালো, তবে আন্দোলনে সুযোগ-সন্ধানীরা থাকে, তাদের ব্যাপারেও সজাগ থাকতে হবে ছাত্রনেতাদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমরা ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব খুঁজি। আর ছাত্রজীবন থেকেই তা গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য স্কুলপর্যায়ে ক্যাবিনেট চালু হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আগে রাজনীতির পরিবেশ এত সুষ্ঠু ছিল না, এখন সুন্দর পরিবেশ ফিরে এসেছে। নেতৃত্ব তুলে আনতে এই ডাকসু নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে।' তবে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনের নামে ভিসির বাড়িতে আগুন দেয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। সে সময় ছাত্রী হলগুলোতে অস্থিতিশীলতার কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, 'ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে রাতে ঘুমোতে পারিনি। যখন জেনেছি, ছাত্রীরা নিরাপদে হলে ফিরে গেছে, তখন বিশ্রামে গিয়েছি।' বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ডাকসু নির্বাচনের সময় সংঘাতের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন এটা স্বস্তির যে, গত ১০ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল না। এর আগে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন, ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর, জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী প্রমুখ। এ সময় ভিপি নুরুল হক নুর প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি আমার মাকে হারিয়েছি। আপনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) মাঝে আমি আমার মায়ের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। তখন প্রধানমন্ত্রী তাকে পাশে বসান। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন নুর। গণভবনে উপস্থিত একাধিক সূত্র বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে নিশ্চিত করেছে। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সংসদকে কার্যকর করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা চেয়েছেন নবনির্বাচিত ভিপি নূর। এ সময় তিনি ঢাবির আবাসন সংকট দূর করার দাবিও জানান। এর আগে বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান ডাকসুর নবনির্বাচিত নেতারা। এ সময় ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর ও ছাত্রলীগকে পৃথক গাড়িতে গণভবনে যেতে দেখা যায়। নুর ও স্বতন্ত্র নেতারা ছাড়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি বাসে গণভবনে যান। ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে দুপুর ২টায় রওনা দেয়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারা দুপুর সোয়া ৩টার দিকে গণভবনে পৌঁছেন। প্রায় একই সময় পৌঁছে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচিত নেতাদের গাড়ি দুটিও। ডাকসুর ভিপি, জিএস, এজিএসসহ মোট নেতা ২৫ জন। এ ছাড়া হল সংসদের ১৩টি পদে ঢাবির হলগুলো থেকে এবার নির্বাচিত হয়েছেন ২৩৪ জন। সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গণভবনে যান ডাকসুর ২৫৯ জন নেতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদের নবনির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব উঠে আসবে শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই। সে জন্য স্কুল ক্যাবিনেট চালু করা হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে।

শনিবার বিকালে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ডাকসুর নেতাদের সঙ্গে এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠানে মঞ্চে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও ডাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি নুরুল হক নুর। অনুষ্ঠানে ডাকসুর জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীও উপস্থিত ছিলেন।


ডাকসুর নির্বাচিত নেতাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাহস থাকা ভালো, তবে আন্দোলনে সুযোগ-সন্ধানীরা থাকে, তাদের ব্যাপারেও সজাগ থাকতে হবে ছাত্রনেতাদের।


প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমরা ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব খুঁজি। আর ছাত্রজীবন থেকেই তা গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য স্কুলপর্যায়ে ক্যাবিনেট চালু হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আগে রাজনীতির পরিবেশ এত সুষ্ঠু ছিল না, এখন সুন্দর পরিবেশ ফিরে এসেছে। নেতৃত্ব তুলে আনতে এই ডাকসু নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে।' 


তবে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনের নামে ভিসির বাড়িতে আগুন দেয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।


সে সময় ছাত্রী হলগুলোতে অস্থিতিশীলতার কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, 'ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে রাতে ঘুমোতে পারিনি। যখন জেনেছি, ছাত্রীরা নিরাপদে হলে ফিরে গেছে, তখন বিশ্রামে গিয়েছি।'


বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ডাকসু নির্বাচনের সময় সংঘাতের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন এটা স্বস্তির যে, গত ১০ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল না।


এর আগে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন, ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর, জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী প্রমুখ।


এ সময় ভিপি নুরুল হক নুর প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি আমার মাকে হারিয়েছি। আপনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) মাঝে আমি আমার মায়ের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। তখন প্রধানমন্ত্রী তাকে পাশে বসান। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন নুর।


গণভবনে উপস্থিত একাধিক সূত্র বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে নিশ্চিত করেছে।


এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সংসদকে কার্যকর করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা চেয়েছেন নবনির্বাচিত ভিপি নূর। এ সময় তিনি ঢাবির আবাসন সংকট দূর করার দাবিও জানান।


এর আগে বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান ডাকসুর নবনির্বাচিত নেতারা। এ সময় ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর ও ছাত্রলীগকে পৃথক গাড়িতে গণভবনে যেতে দেখা যায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদের নবনির্বাচিত নেতাদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব উঠে আসবে শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকেই। সে জন্য স্কুল ক্যাবিনেট চালু করা হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। শনিবার বিকালে প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে ডাকসুর নেতাদের সঙ্গে এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠানে মঞ্চে ছিলেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও ডাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি নুরুল হক নুর। অনুষ্ঠানে ডাকসুর জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীও উপস্থিত ছিলেন। ডাকসুর নির্বাচিত নেতাদের সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাহস থাকা ভালো, তবে আন্দোলনে সুযোগ-সন্ধানীরা থাকে, তাদের ব্যাপারেও সজাগ থাকতে হবে ছাত্রনেতাদের। প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'আমরা ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব খুঁজি। আর ছাত্রজীবন থেকেই তা গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য স্কুলপর্যায়ে ক্যাবিনেট চালু হয়েছে। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধচর্চার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আগে রাজনীতির পরিবেশ এত সুষ্ঠু ছিল না, এখন সুন্দর পরিবেশ ফিরে এসেছে। নেতৃত্ব তুলে আনতে এই ডাকসু নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে।' তবে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনের নামে ভিসির বাড়িতে আগুন দেয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। সে সময় ছাত্রী হলগুলোতে অস্থিতিশীলতার কথা তুলে ধরে সরকারপ্রধান বলেন, 'ছাত্রীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে রাতে ঘুমোতে পারিনি। যখন জেনেছি, ছাত্রীরা নিরাপদে হলে ফিরে গেছে, তখন বিশ্রামে গিয়েছি।' বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ডাকসু নির্বাচনের সময় সংঘাতের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন এটা স্বস্তির যে, গত ১০ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল না। এর আগে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন ছাত্রলীগের সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন, ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুর, জিএস ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী প্রমুখ। এ সময় ভিপি নুরুল হক নুর প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আমি আমার মাকে হারিয়েছি। আপনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) মাঝে আমি আমার মায়ের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। তখন প্রধানমন্ত্রী তাকে পাশে বসান। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর পা ছুঁয়ে সালাম করেন নুর। গণভবনে উপস্থিত একাধিক সূত্র বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে নিশ্চিত করেছে। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সংসদকে কার্যকর করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহযোগিতা চেয়েছেন নবনির্বাচিত ভিপি নূর। এ সময় তিনি ঢাবির আবাসন সংকট দূর করার দাবিও জানান। এর আগে বিকাল ৩টার দিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে যান ডাকসুর নবনির্বাচিত নেতারা। এ সময় ডাকসু ভিপি নুরুল হক নুর ও ছাত্রলীগকে পৃথক গাড়িতে গণভবনে যেতে দেখা যায়। নুর ও স্বতন্ত্র নেতারা ছাড়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি বাসে গণভবনে যান। ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে দুপুর ২টায় রওনা দেয়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারা দুপুর সোয়া ৩টার দিকে গণভবনে পৌঁছেন। প্রায় একই সময় পৌঁছে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচিত নেতাদের গাড়ি দুটিও। ডাকসুর ভিপি, জিএস, এজিএসসহ মোট নেতা ২৫ জন। এ ছাড়া হল সংসদের ১৩টি পদে ঢাবির হলগুলো থেকে এবার নির্বাচিত হয়েছেন ২৩৪ জন। সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গণভবনে যান ডাকসুর ২৫৯ জন নেতা।
নুর ও স্বতন্ত্র নেতারা ছাড়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩টি বাসে গণভবনে যান। ঢাবি ক্যাম্পাস থেকে দুপুর ২টায় রওনা দেয়া ছাত্রলীগ প্যানেল থেকে নির্বাচিত নেতারা দুপুর সোয়া ৩টার দিকে গণভবনে পৌঁছেন। প্রায় একই সময় পৌঁছে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচিত নেতাদের গাড়ি দুটিও।


ডাকসুর ভিপি, জিএস, এজিএসসহ মোট নেতা ২৫ জন। এ ছাড়া হল সংসদের ১৩টি পদে ঢাবির হলগুলো থেকে এবার নির্বাচিত হয়েছেন ২৩৪ জন। সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গণভবনে যান ডাকসুর ২৫৯ জন নেতা।

কোন মন্তব্য নেই