রমজানে মাংসের দাম বাড়ালো সিটি করপোরেশন
রমজান উপলক্ষ্যে রাজধানীতে মাংসের দাম নির্ধারণ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এবার প্রতি কেজি দেশি গরুর মাংস সর্বোচ্চ ৫২৫, বোল্ডার গরুর মাংস ৫০০, মহিষের মাংস ৪৮০, খাসির মাংস ৭৫০ এবং ভেড়ার মাংসের দাম ৬৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার নগর ভবনে মাংস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এসব তথ্য জানান ডিএসসিসি’র মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন। যদিও গত বছর রমজানে দেশি গরুর মাংসের দাম ৪৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই হিসেবে গতবারের চেয়ে কেজিতে ৭৫ টাকা দাম বেড়েছে। তবে আগে থেকেই তা ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দাম রাখলে শাস্তি দেওয়া হবে।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আজকের এই সিদ্ধান্ত আপনারা মেনে চলবেন। কেউ যদি এর চেয়ে বেশি দাম রাখেন তাহলে সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবে। নির্ধারিত এই দামে সুপারশপেও মাংস বিক্রি করা হবে।
সভায় ঢাকা মহানগর মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য, সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সুপারশপের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবছর সিটি করপোরেশন দাম বেঁধে দিলেও রোজার আগে থেকেই মাংসের দাম চড়তে থাকে। আর ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠকে দাম নির্ধারণ করা হলেও রোজার সময় তা আর মানতে দেখা যায় না বিক্রেতাদের।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলমের দাবি, গাবতলী হাটের ইজারাদার কয়েকগুণ বেশি খাজনা আদায় করায় মাংসের দাম বৃদ্ধি করতে তারা বাধ্য হন।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দাম রাখলে শাস্তি দেওয়া হবে।
ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আজকের এই সিদ্ধান্ত আপনারা মেনে চলবেন। কেউ যদি এর চেয়ে বেশি দাম রাখেন তাহলে সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবে। নির্ধারিত এই দামে সুপারশপেও মাংস বিক্রি করা হবে।
সভায় ঢাকা মহানগর মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য, সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন সুপারশপের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিবছর সিটি করপোরেশন দাম বেঁধে দিলেও রোজার আগে থেকেই মাংসের দাম চড়তে থাকে। আর ব্যবসায়ীদের নিয়ে বৈঠকে দাম নির্ধারণ করা হলেও রোজার সময় তা আর মানতে দেখা যায় না বিক্রেতাদের।
বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতির মহাসচিব রবিউল আলমের দাবি, গাবতলী হাটের ইজারাদার কয়েকগুণ বেশি খাজনা আদায় করায় মাংসের দাম বৃদ্ধি করতে তারা বাধ্য হন।
কোন মন্তব্য নেই