সমুদ্রে পড়ে যাওয়া আইফোন ফেরত দিল রাশিয়ার সেই গুপ্তচর তিমি!
নিছকই গুপ্তচর, নাকি বন্ধু! নরওয়ের উপকূলে সেই বেলুগা তিমি নিয়ে এখন হাজারো প্রশ্ন। গলায় পরানো রেডিও কলার আর সন্দেহজনক হাবভাব দেখে যাকে গুপ্তচর মনে করেছিল নরওয়ের এক মৎস্যজীবী।
বিজ্ঞানীদেরও ধারণা এই তিমি যে সে তিমি নয়, এক্কেবারে প্রশিক্ষণ দেওয়া ‘স্মার্ট’ তিমি। তা সে স্মার্টই বটে, ফের একবার সেই প্রমাণ দিয়ে দিয়েছে দুধসাদা এই বেলুগা তিমিটি। নরওয়ের উপকূলে আবার সে উদয় হয়েছে, তবে একেবারে বন্ধু বেশে। হাত ফস্কে সমুদ্রের পানিতে পড়ে যাওয়া আইফোন পরম যত্নে সে ফেরত দিয়ে গেছে এক তরুণীকে।
প্রশিক্ষণ দেওয়া ডলফিন, সি লায়নের কেরামতি প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এবং সেগুলি বেশ আগ্রহ ভরে উপভোগও করেন নেটিজেনরা। আর ‘গুপ্তচর’ তিমি যদি বন্ধুর মতো আচরণ করে, তাহলে সেই ভিডিও ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগে না। আর হয়েছেও তাই। পানিতে হারিয়ে যাওয়া আইফোন খুঁজে সেটা মুখে করে এনে তরুণীর হাতে তুলে দিচ্ছে একটা তিমি, এই ভিডিও দেখে রীতিমতো আপ্লুত ভিউয়াররা। ভিডিও নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে পোস্ট করেছেন ওই তরুণী ইশা ওপডাল। তিন দিন আগে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে এখন লাইক হাজার হাজার। কমেন্টের বন্যা।
বন্ধুর সঙ্গে নৌকায় চেপে সমুদ্রে ভাসছিলেন ইশা। হাতে ছিল তাঁর সাধের আইফোন। ছবি তুলতে তুলতে হঠাৎই আইফোন ফস্কে একেবারে সমুদ্রের পানিতে। আইফোন খুঁজতে পানিতে ঝাঁপাবেন কি না ভাবছেন ইশা, আচমকাই পানির ভিতর একটা সাদা ছায়া চোখে পড়ে তার। দ্রুত সাঁতরে সেই ছায়াটা তাঁদের বোটের দিকেই ভেসে আসছে। আর একটু কাছে আসতেই চমক, আরে এ তো সেই কলার পরা ‘গুপ্তচর’ তিমি! সংবাদ মাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এই বেলুগা তিমিকে এখন চিনে গেছেন বিশ্বের প্রায় সবাই। তিমির মুখে আইফোন, পরম যত্নে পানির ভিতর থেকে খুঁজে এনেছে সে। তরুণীর হাতে দিয়ে মুখ তুলে নিজের ভাষায় কিছু বলে আবার সে পানিতে ডুব দেয়।
বেলুগা তিমি-কাণ্ডে ইতিমধ্যেই চাপা উত্তেজনা চলছে রাশিয়া ও নরওয়ের মধ্যে। নরওয়ের নৌসেনা ও বিজ্ঞানীদের ধারণা সমুদ্রের যাবতীয় খবরাখবর এই তিমির মারফৎ পেয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। তাদেরই নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণে গলায় ভিডিও ক্যামেরা ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র পরিয়ে সেটিকে সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গত মাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে নেমে হঠাৎই এই তিমির সাক্ষাৎ পায় নরওয়ের এক মৎস্যজীবী জোর হেস্টেন। তিনি মৎস্যবিজ্ঞানীদের জানিয়েছিলেন, তিমিটি নাকি উপকূলের কাছে সমুদ্রে একবার ভেসে উঠছিল, পরক্ষণেই ডুব দিচ্ছিল। তার গলায় পরানো বেল্টের মতো জিনিস থেকে যান্ত্রিক শব্দ বার হচ্ছিল। ধরতে গেলেই নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছিল সে।
বিজ্ঞানীদেরও ধারণা এই তিমি যে সে তিমি নয়, এক্কেবারে প্রশিক্ষণ দেওয়া ‘স্মার্ট’ তিমি। তা সে স্মার্টই বটে, ফের একবার সেই প্রমাণ দিয়ে দিয়েছে দুধসাদা এই বেলুগা তিমিটি। নরওয়ের উপকূলে আবার সে উদয় হয়েছে, তবে একেবারে বন্ধু বেশে। হাত ফস্কে সমুদ্রের পানিতে পড়ে যাওয়া আইফোন পরম যত্নে সে ফেরত দিয়ে গেছে এক তরুণীকে।
প্রশিক্ষণ দেওয়া ডলফিন, সি লায়নের কেরামতি প্রায়শই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এবং সেগুলি বেশ আগ্রহ ভরে উপভোগও করেন নেটিজেনরা। আর ‘গুপ্তচর’ তিমি যদি বন্ধুর মতো আচরণ করে, তাহলে সেই ভিডিও ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগে না। আর হয়েছেও তাই। পানিতে হারিয়ে যাওয়া আইফোন খুঁজে সেটা মুখে করে এনে তরুণীর হাতে তুলে দিচ্ছে একটা তিমি, এই ভিডিও দেখে রীতিমতো আপ্লুত ভিউয়াররা। ভিডিও নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে পোস্ট করেছেন ওই তরুণী ইশা ওপডাল। তিন দিন আগে পোস্ট করা সেই ভিডিওতে এখন লাইক হাজার হাজার। কমেন্টের বন্যা।
বন্ধুর সঙ্গে নৌকায় চেপে সমুদ্রে ভাসছিলেন ইশা। হাতে ছিল তাঁর সাধের আইফোন। ছবি তুলতে তুলতে হঠাৎই আইফোন ফস্কে একেবারে সমুদ্রের পানিতে। আইফোন খুঁজতে পানিতে ঝাঁপাবেন কি না ভাবছেন ইশা, আচমকাই পানির ভিতর একটা সাদা ছায়া চোখে পড়ে তার। দ্রুত সাঁতরে সেই ছায়াটা তাঁদের বোটের দিকেই ভেসে আসছে। আর একটু কাছে আসতেই চমক, আরে এ তো সেই কলার পরা ‘গুপ্তচর’ তিমি! সংবাদ মাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে এই বেলুগা তিমিকে এখন চিনে গেছেন বিশ্বের প্রায় সবাই। তিমির মুখে আইফোন, পরম যত্নে পানির ভিতর থেকে খুঁজে এনেছে সে। তরুণীর হাতে দিয়ে মুখ তুলে নিজের ভাষায় কিছু বলে আবার সে পানিতে ডুব দেয়।
বেলুগা তিমি-কাণ্ডে ইতিমধ্যেই চাপা উত্তেজনা চলছে রাশিয়া ও নরওয়ের মধ্যে। নরওয়ের নৌসেনা ও বিজ্ঞানীদের ধারণা সমুদ্রের যাবতীয় খবরাখবর এই তিমির মারফৎ পেয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। তাদেরই নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণে গলায় ভিডিও ক্যামেরা ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র পরিয়ে সেটিকে সমুদ্রে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। গত মাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে নেমে হঠাৎই এই তিমির সাক্ষাৎ পায় নরওয়ের এক মৎস্যজীবী জোর হেস্টেন। তিনি মৎস্যবিজ্ঞানীদের জানিয়েছিলেন, তিমিটি নাকি উপকূলের কাছে সমুদ্রে একবার ভেসে উঠছিল, পরক্ষণেই ডুব দিচ্ছিল। তার গলায় পরানো বেল্টের মতো জিনিস থেকে যান্ত্রিক শব্দ বার হচ্ছিল। ধরতে গেলেই নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছিল সে।
কোন মন্তব্য নেই