নারায়ণগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসকের ২ বছর জেল
নারায়ণগঞ্জ মহানগরের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় রহিম মার্কেট (মৌচাক মোড়) এলাকায় অনুমোদনহীন হেলথ কেয়ার আধুনিক হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান চালিয়ে ভুয়া চিকিৎসক তানভীর আহমেদ সরকার ও ওই ক্লিনিকের ব্যবস্থাপক আবুল বাশারকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
বুধবার রাতে এ অভিযান চালায় র্যাব-১১ এর একটি দল। পরে গ্রেফতার দুইজনকে র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার আলমের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে তিনি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে দোষী সাব্যস্ত করে তানভীর আহমেদকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং আবুল বাশারকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে প্রতিষ্ঠানটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার বিকেলে র্যাব-১১ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, তানভীর আহমেদ সরকার (৩৪) কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার শিবনগর এলাকার আব্দুল মতিন চৌধুরীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে একজন বড় মাপের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ পরিচয় দিয়ে এই হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়মিত রোগী দেখে আসছিলেন। বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল ও আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে তিনি নিজেকে ডা. মো. তানভীর আহমেদ সরকার, সনোলজিস্ট হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়াও বিভিন্ন রোগীর প্রেসক্রিপসনে ভিন্ন ভিন্ন নামে তিনি নিজেই স্বাক্ষর করতেন। তার এসব কাজে সহায়তা করতেন আবুল বাশার (৩২)।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, র্যাব নিবন্ধনকৃত চিকিৎসক হিসেবে সনদ দেখতে চাইলে তানভীর আহমেদ তা দেখাতে পারেননি। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি ২০০১ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও ২০০৯ সালে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। অভিযানে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে সরকারি ওষুধ পাওয়া গেছে, যা বিক্রয়যোগ্য নয়। এ সময় সেখানে কোনো এমবিবিএস চিকিৎকেরও উপস্থিতি ছিল না।
বুধবার রাতে এ অভিযান চালায় র্যাব-১১ এর একটি দল। পরে গ্রেফতার দুইজনকে র্যাব সদর দপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সরোয়ার আলমের ভ্রাম্যমাণ আদালতে হাজির করা হলে তিনি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনে দোষী সাব্যস্ত করে তানভীর আহমেদকে দুই বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং আবুল বাশারকে এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। পরে প্রতিষ্ঠানটিকে সিলগালা করে দেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার বিকেলে র্যাব-১১ থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেফতার দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, তানভীর আহমেদ সরকার (৩৪) কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার শিবনগর এলাকার আব্দুল মতিন চৌধুরীর ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে একজন বড় মাপের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ পরিচয় দিয়ে এই হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়মিত রোগী দেখে আসছিলেন। বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল ও আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্টে তিনি নিজেকে ডা. মো. তানভীর আহমেদ সরকার, সনোলজিস্ট হিসেবে উল্লেখ করেন। এছাড়াও বিভিন্ন রোগীর প্রেসক্রিপসনে ভিন্ন ভিন্ন নামে তিনি নিজেই স্বাক্ষর করতেন। তার এসব কাজে সহায়তা করতেন আবুল বাশার (৩২)।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, র্যাব নিবন্ধনকৃত চিকিৎসক হিসেবে সনদ দেখতে চাইলে তানভীর আহমেদ তা দেখাতে পারেননি। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি ২০০১ সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও ২০০৯ সালে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে বাণিজ্য বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। অভিযানে হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে সরকারি ওষুধ পাওয়া গেছে, যা বিক্রয়যোগ্য নয়। এ সময় সেখানে কোনো এমবিবিএস চিকিৎকেরও উপস্থিতি ছিল না।
কোন মন্তব্য নেই