বন্ধ হয়ে গেল থাইল্যান্ডের ‘মায়া বে’ সৈকত
অতিরিক্ত পর্যটকের উপস্থিতি সামলাতে না পেরে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হতে চলছে থাইল্যান্ডের ‘মায়া বে’ সৈকতটি। তাই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য রক্ষায় ২০২১ সাল পর্যন্ত সৈকতটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দেশটি।
২০১৮ সালে সেখানে ২৫ লাখ পর্যটক সমাগম হয়েছিল। প্রতিদিন ছয় হাজারেরও বেশি ভ্রমণকারী উপস্থিত হতো এই সৈকতে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সময়টুকুতে সৈকতকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চালাবে থাই পর্যটন কতৃপক্ষ। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক পরিবেশও ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির পর্যটন দপ্তর।
জানা গেছে, অতিরিক্ত পর্যটকের উপস্থিতির কারণে বন্যপ্রাণী ,উপকূলীয় গাছপালা ধ্বংসের মুখে। পর্যটকরা প্লাস্টিক পণ্যসহ বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনা সাগরে ও বেলাভূমিতে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিনষ্ট করেছে।
তবে খুব শিগগিরই পর্যটনের জন্য খোলা হবে না সৈকতটি। যে হারে সেখানের প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হয়েছে ঠিক হতে বেশ সময় লাগবে জানিয়েছে কতৃপক্ষ। এর আগে ২০০০ সালে মুক্তি পাওয়া লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর ‘দ্য বিচ’ সিনেমাটির বড় একটি অংশের শুটিং হয়েছিল থাইল্যান্ডের ‘মায়া বে’ সৈকত। এরপর থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পেতে থাকে সৈকতটি। হুড়হুড় করে বেড়ে যায় পর্যটকদের সংখ্যা।
২০১৮ সালে সেখানে ২৫ লাখ পর্যটক সমাগম হয়েছিল। প্রতিদিন ছয় হাজারেরও বেশি ভ্রমণকারী উপস্থিত হতো এই সৈকতে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সময়টুকুতে সৈকতকে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা চালাবে থাই পর্যটন কতৃপক্ষ। সেই সঙ্গে প্রাকৃতিক পরিবেশও ফিরিয়ে আনা হবে বলে জানিয়েছে দেশটির পর্যটন দপ্তর।
জানা গেছে, অতিরিক্ত পর্যটকের উপস্থিতির কারণে বন্যপ্রাণী ,উপকূলীয় গাছপালা ধ্বংসের মুখে। পর্যটকরা প্লাস্টিক পণ্যসহ বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনা সাগরে ও বেলাভূমিতে ফেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিনষ্ট করেছে।
তবে খুব শিগগিরই পর্যটনের জন্য খোলা হবে না সৈকতটি। যে হারে সেখানের প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হয়েছে ঠিক হতে বেশ সময় লাগবে জানিয়েছে কতৃপক্ষ। এর আগে ২০০০ সালে মুক্তি পাওয়া লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিওর ‘দ্য বিচ’ সিনেমাটির বড় একটি অংশের শুটিং হয়েছিল থাইল্যান্ডের ‘মায়া বে’ সৈকত। এরপর থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পেতে থাকে সৈকতটি। হুড়হুড় করে বেড়ে যায় পর্যটকদের সংখ্যা।
কোন মন্তব্য নেই