৭০০ কিলোমিটার দূরে ‘ফণী’, এগোচ্ছে ২৭ কিলোমিটার গতিতে
ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ ৭০০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে এবং সেটি ২৭ কিলোমিটার গতিতে উপকূলের দিকে এগোচ্ছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকাল তিনটার দিকে সচিবালয়ে বিভিন্ন দুর্যোগে গণমাধ্যমের করণীয় বিষয়ে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের (বিসিজেএফ) নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় একথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ফণী বাংলাদেশ উপকূল থেকে ৭০০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। বর্তমানে এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে ধাবিত হচ্ছে, যদি এভাবে অগ্রসর হতে থাকে তাহলে পশ্চিমবঙ্গে আঘাত করার প্যাটার্ন দুর্বল হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এটি এখন ঘণ্টায় ২৭ কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে আসছে। ঘূর্ণিঝড়ের ভিতরের বাতাসের গতিবেগ ১৮০ কিলোমিটার। আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুয়ায়ী, এটি বাংলাদেশের খুলনা ও সাতক্ষীরা অঞ্চলে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে আঘাত হানবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি আমাদের খুলনা ও সাতক্ষীরা উপকূলে আঘাতও করে তারপরেও ক্ষতির পরিমাণ কম হবে। কিন্তু আশঙ্কা করা হচ্ছে এটি দিক পরিবর্তন করে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে টার্ন নিতে পারে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের উপকূলীয় অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে এটি চট্টগ্রামে আক্রান্ত হলেও কক্সবাজারে আক্রান্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুতি আছে কিনা- জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, উখিয়াতে যে আমাদের সাইক্লোন সেল্টারগুলো আছে সেখানে তাদের পাঠানো হবে। যেহেতু বেশিরভাগ বসতি পাহাড়ের উপরে এবং উপকূল থেকে বেশ দূরে, তাদের ঝুঁকিটা অনেক কম।
সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা এটি মোকাবিলার জন্য মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও জেলা-উপজেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ছুটি বাতিল করেছি। সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ২৪ ঘণ্টা কন্ট্রোলরুমে থাকার জন্য। আমরা ৫৬ হাজার সিপিবি ভলান্টিয়ারকে মাঠে নামিয়েছি, তারা মাইকিং করছে। তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মহাবিপদ সংকেত দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করবে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকাল তিনটার দিকে সচিবালয়ে বিভিন্ন দুর্যোগে গণমাধ্যমের করণীয় বিষয়ে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ জার্নালিস্ট ফোরামের (বিসিজেএফ) নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় একথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ফণী বাংলাদেশ উপকূল থেকে ৭০০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। বর্তমানে এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে ধাবিত হচ্ছে, যদি এভাবে অগ্রসর হতে থাকে তাহলে পশ্চিমবঙ্গে আঘাত করার প্যাটার্ন দুর্বল হয়ে যাবে।
তিনি বলেন, এটি এখন ঘণ্টায় ২৭ কিলোমিটার গতিতে এগিয়ে আসছে। ঘূর্ণিঝড়ের ভিতরের বাতাসের গতিবেগ ১৮০ কিলোমিটার। আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুয়ায়ী, এটি বাংলাদেশের খুলনা ও সাতক্ষীরা অঞ্চলে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে আঘাত হানবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যদি আমাদের খুলনা ও সাতক্ষীরা উপকূলে আঘাতও করে তারপরেও ক্ষতির পরিমাণ কম হবে। কিন্তু আশঙ্কা করা হচ্ছে এটি দিক পরিবর্তন করে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিকে টার্ন নিতে পারে। যদি সেটা হয় তাহলে আমাদের উপকূলীয় অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে যেভাবে অগ্রসর হচ্ছে এটি চট্টগ্রামে আক্রান্ত হলেও কক্সবাজারে আক্রান্ত হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের জন্য প্রস্তুতি আছে কিনা- জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, উখিয়াতে যে আমাদের সাইক্লোন সেল্টারগুলো আছে সেখানে তাদের পাঠানো হবে। যেহেতু বেশিরভাগ বসতি পাহাড়ের উপরে এবং উপকূল থেকে বেশ দূরে, তাদের ঝুঁকিটা অনেক কম।
সরকারের প্রস্তুতি নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা এটি মোকাবিলার জন্য মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও জেলা-উপজেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ছুটি বাতিল করেছি। সবাইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ২৪ ঘণ্টা কন্ট্রোলরুমে থাকার জন্য। আমরা ৫৬ হাজার সিপিবি ভলান্টিয়ারকে মাঠে নামিয়েছি, তারা মাইকিং করছে। তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মহাবিপদ সংকেত দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জনগণকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করবে।
কোন মন্তব্য নেই