৪০ বছর আগের বৈরি আবহাওয়ায় দেশ
নেই এক ফোটা বৃষ্টি। আষাঢ় মাসেও দেশে প্রচণ্ড খরতাপ চলছে। কখনো কখনো বৃষ্টি হলেও ভ্যাপসা গরমে জন জীবন অতিষ্ঠ। চলতি বছর বৃষ্টির মধ্যেও কমছে না তাপমাত্রা। আবহাওয়ার এমন অবস্থা দেখা যায়নি গত কয়েক দশকে। গত ৪০ বছর আগে আবহাওয়ার এমন অবস্থা দেখা গিয়েছিল আবহাওয়ার রেকর্ডে।
আবহাওয়া গবেষক ড. মোহন কুমার দাশ বলেন, ‘দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু এখন উত্তর আরব সাগর, দক্ষিণ গুজরাট, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ প্রভৃতি অঞ্চল দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।’
মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপ প্রবাহ।
ড. দাশ বলেন, ‘জুনের শেষের দিকে এ ধরণের ঘটনা ব্যতিক্রম বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।’
বাংলাদেশ আবওহাওয়া অধিদপ্তর ও সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্রের সাবেক পরিচালক আবহাওয়া বিজ্ঞানী ড. সমরেন্দ্র কর্মকার এ ব্যতিক্রমকে ১৯৭৯ সালের ঘটনার সঙ্গে মিল দেখছেন। প্রায় ৪০ বছর আগে এমনটি দেখা গিয়েছিলো। তাছাড়া জুন মাসে তাপ প্রবাহ ও একটি উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম ঘটনা। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ এ সময় বাংলাদেশের উপকূল অঞ্চলে থাকার কথা কিন্তু সেটি অবস্থান করছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর থেকে অনেক দূরে। গত কয়েক দশকে বিশেষ করে ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ধরণে একটি অস্বাভাবিকতা অব্যাহত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন এই বিশিষ্ট বিজ্ঞানী।
আবহাওয়ার অবস্থা যাই থাকুক আগামী দুই তিনদিনের মধ্যে দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত হওয়ার আশা দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এক নাগাড়ে বৃষ্টি হলে তীব্র গরম কিছুটা কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া গবেষক ড. মোহন কুমার দাশ বলেন, ‘দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু এখন উত্তর আরব সাগর, দক্ষিণ গুজরাট, মহারাষ্ট্র, মধ্য প্রদেশ প্রভৃতি অঞ্চল দিয়ে অগ্রসর হচ্ছে।’
মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল অবস্থায় রয়েছে। বৃষ্টি না হওয়ার কারণে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপ প্রবাহ।
ড. দাশ বলেন, ‘জুনের শেষের দিকে এ ধরণের ঘটনা ব্যতিক্রম বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।’
বাংলাদেশ আবওহাওয়া অধিদপ্তর ও সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্রের সাবেক পরিচালক আবহাওয়া বিজ্ঞানী ড. সমরেন্দ্র কর্মকার এ ব্যতিক্রমকে ১৯৭৯ সালের ঘটনার সঙ্গে মিল দেখছেন। প্রায় ৪০ বছর আগে এমনটি দেখা গিয়েছিলো। তাছাড়া জুন মাসে তাপ প্রবাহ ও একটি উল্লেখযোগ্য ব্যতিক্রম ঘটনা। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ এ সময় বাংলাদেশের উপকূল অঞ্চলে থাকার কথা কিন্তু সেটি অবস্থান করছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর থেকে অনেক দূরে। গত কয়েক দশকে বিশেষ করে ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশে মৌসুমী বৃষ্টিপাতের ধরণে একটি অস্বাভাবিকতা অব্যাহত রয়েছে বলে উল্লেখ করেন এই বিশিষ্ট বিজ্ঞানী।
আবহাওয়ার অবস্থা যাই থাকুক আগামী দুই তিনদিনের মধ্যে দেশের উত্তর পূর্বাঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টিপাত হওয়ার আশা দেখছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এক নাগাড়ে বৃষ্টি হলে তীব্র গরম কিছুটা কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কোন মন্তব্য নেই