ঘুষদাতার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা ঘুষদাতা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আজ রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী তার কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহা পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়কালে এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতিতে যে ঘুষ নেবে শুধু সে অপরাধী নয়, যে দেবে সেও অপরাধী। এই জিনিসটা মাথায় রাখা এবং সেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। তাহলে আমাদের অনেক কাজ দ্রুত হবে।’
তিনি বলেন, সম্পাদের মহে মানুষ অন্ধ হয়ে যায়, কিন্তু ভুলে যায় একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে। মরে গেলে কিছু সাথে নেওয়া যাবে না। ‘যা রেখে যাবে সেটা আর কোনোদিন কাজে লাগবে না। আর যদি বেশি রেখে যায় তবে ছেলে-মেয়ের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। ওই নিয়ে মারামারি কাটাকাটি শুরু হয়ে যাবে। এখন যেটা যথেষ্ট দেখা যায়।’
তিনি বলেন, ‘এই অন্ধের মত ছুটে বেড়ানো। আর নিজের সবকিছু নষ্ট করার কী অর্থ থাকে? কার কত আয়, আয় বুঝে ব্যয়; জীবনটা সবার ভালোভাবে চলুক সেটা আমরা চাই।’ ‘কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এই বিষয়টা সামনে নিয়ে আসা- যে ঘুষ দেবে সেও যেমন দোষী, যে নেবে সে দোষী। তাহলে এভাবে যদি আমরা ব্যবস্থা নিতে পারি, এটা নিয়ন্ত্রণ, করলে আমাদের অনেক কাজ আমরা দ্রুত করতে পারবো।’
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যথেষ্ট সক্রিয় আছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। কে কত খরচ করলো তারও একটা হিসাব নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন সরকারপ্রধান।প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও সচিবসহ তার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দুর্নীতিতে যে ঘুষ নেবে শুধু সে অপরাধী নয়, যে দেবে সেও অপরাধী। এই জিনিসটা মাথায় রাখা এবং সেভাবে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। তাহলে আমাদের অনেক কাজ দ্রুত হবে।’
তিনি বলেন, সম্পাদের মহে মানুষ অন্ধ হয়ে যায়, কিন্তু ভুলে যায় একদিন মৃত্যুবরণ করতে হবে। মরে গেলে কিছু সাথে নেওয়া যাবে না। ‘যা রেখে যাবে সেটা আর কোনোদিন কাজে লাগবে না। আর যদি বেশি রেখে যায় তবে ছেলে-মেয়ের সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়। ওই নিয়ে মারামারি কাটাকাটি শুরু হয়ে যাবে। এখন যেটা যথেষ্ট দেখা যায়।’
তিনি বলেন, ‘এই অন্ধের মত ছুটে বেড়ানো। আর নিজের সবকিছু নষ্ট করার কী অর্থ থাকে? কার কত আয়, আয় বুঝে ব্যয়; জীবনটা সবার ভালোভাবে চলুক সেটা আমরা চাই।’ ‘কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এই বিষয়টা সামনে নিয়ে আসা- যে ঘুষ দেবে সেও যেমন দোষী, যে নেবে সে দোষী। তাহলে এভাবে যদি আমরা ব্যবস্থা নিতে পারি, এটা নিয়ন্ত্রণ, করলে আমাদের অনেক কাজ আমরা দ্রুত করতে পারবো।’
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যথেষ্ট সক্রিয় আছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। কে কত খরচ করলো তারও একটা হিসাব নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন সরকারপ্রধান।প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও সচিবসহ তার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই