শিশু নাইমার স্বজনের খোঁজ মিলেছে
ট্রেন দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি নাইমার স্বজনের খোঁজ মিলেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার পর অনেকের সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শিশু নাইমাকেও। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরও আহত শিশু নাইমার কোনো স্বজন পাওয়া যাচ্ছিলো না। স্বজনদের না দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে চারিদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কাঁদছিল সে। নিজের নামও বলতে পারছিল না। তার কান্না দেখে অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। আবেগ আপ্লুত হয়ে কাছে টেনে নিয়েছে তাকে।
পরে নাইমার চাচা মানিক তার পরিচয় নিশ্চিত করেন। তার বাড়ি চাঁদপুরে। নাইমার চাচা মানিক জানান, তিনি ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। নাইমাকে নিয়ে সিলেট থেকে তার মা কাকলী ও দাদি উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চাঁদপুরে ফিরছিলেন। পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তাদের ট্রেন।
তিনি আরও জানান, নাইমার বাবা মাইনুদ্দিনও দুর্ঘটনার খবর পেয়ে চাঁদপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রওনা দিয়েছেন। কিন্তু তারা কেউই নাইমার মায়ের মোবাইলে যোগাযোগ করতে পারছেন না। তারা কী অবস্থায় আছেন কিছুই জানা যায়নি।
সোমবার রাত তিনটার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা আর সিলেট থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসের সংঘর্ষ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, মন্দবাগ স্টেশনে ঢুকতে থাকা উদয়ন এক্সপ্রেসের পেছনের দিকে ধাক্কা দেয় তূর্ণা নিশীথা। এতে উদয়নের কয়েকটি বগি দুমড়ে মুচড়ে যায়। বিধ্বস্ত হয় তূর্ণার ইঞ্জিনও। ঘটনাস্থলেই নিহত হন বেশ কয়েকজন।
এ পর্যন্ত দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী। এরমধ্যে ২০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার পর অনেকের সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় শিশু নাইমাকেও। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরও আহত শিশু নাইমার কোনো স্বজন পাওয়া যাচ্ছিলো না। স্বজনদের না দেখে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে চারিদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কাঁদছিল সে। নিজের নামও বলতে পারছিল না। তার কান্না দেখে অনেকেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারেনি। আবেগ আপ্লুত হয়ে কাছে টেনে নিয়েছে তাকে।
পরে নাইমার চাচা মানিক তার পরিচয় নিশ্চিত করেন। তার বাড়ি চাঁদপুরে। নাইমার চাচা মানিক জানান, তিনি ঢাকা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। নাইমাকে নিয়ে সিলেট থেকে তার মা কাকলী ও দাদি উদয়ন এক্সপ্রেসে করে চাঁদপুরে ফিরছিলেন। পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে তাদের ট্রেন।
তিনি আরও জানান, নাইমার বাবা মাইনুদ্দিনও দুর্ঘটনার খবর পেয়ে চাঁদপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রওনা দিয়েছেন। কিন্তু তারা কেউই নাইমার মায়ের মোবাইলে যোগাযোগ করতে পারছেন না। তারা কী অবস্থায় আছেন কিছুই জানা যায়নি।
সোমবার রাত তিনটার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী তূর্ণা নিশীথা আর সিলেট থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী উদয়ন এক্সপ্রেসের সংঘর্ষ হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, মন্দবাগ স্টেশনে ঢুকতে থাকা উদয়ন এক্সপ্রেসের পেছনের দিকে ধাক্কা দেয় তূর্ণা নিশীথা। এতে উদয়নের কয়েকটি বগি দুমড়ে মুচড়ে যায়। বিধ্বস্ত হয় তূর্ণার ইঞ্জিনও। ঘটনাস্থলেই নিহত হন বেশ কয়েকজন।
এ পর্যন্ত দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক যাত্রী। এরমধ্যে ২০ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
কোন মন্তব্য নেই