জনবল কমাচ্ছে রবি
প্রথমবারের মতো জনবল কমাচ্ছে দেশের দ্বিতীয় শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেড। ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিমের (ভিএসএস) আওতায় জনবল কমাতে এরই মধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে (বিটিআরসি) চিঠি দিয়েছে অপারেটরটি।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম সারাবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে সাহেদ আলম বলেন, ‘রবি তার কর্মীদের জন্য প্রথমবারের মতো ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম (ভিএসএস) ঘোষণা করেছে। টেলিযোগাযোগ খাতে ভিএসএস একটি সাধারণ ঘটনা। প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের মধ্যে যারা সুযোগটি নিতে চান, শুধুমাত্র তাঁদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে। কোনো কর্মীই এতে অংশ নিতে কোনোভাবেই বাধ্য নন। তবে এ স্কিমের আওয়াতায় কর্মীরা অবসরের নিয়মিত পাওনার সঙ্গে বাড়তি অর্থ পাবেন।’
রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার জানান, টেলিযোগাযোগের মতো প্রতিযোগিতামূলক খাতে টিকে থাকতে হলে দক্ষ ব্যয় কাঠামো থাকা দরকার। এ খাতে প্রতিনিয়তই নিয়ন্ত্রণগত বাধা বাড়ছে, প্রতিযোগিতা বাড়ছে। এ অবস্থায় সনাতন টেলিযোগাযোগ কোম্পানি থেকে রবিকে ডিজিটাল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে ব্যয় কাঠামো একটি জরুরি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে বিটিআরসির সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া উইং) জাকির হোসেন খাঁন রবির চিঠির বিষয়ে বলেন, ‘চিঠির বিষয়ে এখনও আমি কিছু জানি না।’
বর্তমানে রবিতে দেড় হাজারের মতো কর্মী রয়েছে। কয়েকটি বিভাগের কাজ বেশকিছু দিন ধরেই কমে গেছে বলে দাবি করছে অপারেটরটি। তারা বলছে, বিটিআরসির বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে এখন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ ভেন্ডর সংশ্লিষ্ট অনেক কর্মীদেরই কোনো কাজ নেই। বিপণন-বিতরণ ও প্রচার বিভাগও কাজশূন্য। ব্যস্ততা নেই ইকোসিস্টেমের অনেক পর্যায়ের কর্মীদেরও। অন্যদিকে বিনিয়োগও আটকে গেছে। এসব কারণেই রবি লোকবল কমানোর পথে হাঁটছে। আর এই স্কিমের আওতায় অনেক কর্মী রবি ছাড়বে বলে ধারাণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, এর আগে গ্রামীণফোনে অন্তত পাঁচবার এবং বাংলালিংকে তিনবার এমন স্কিম দেওয়া হয়েছে। এতে অপারেটর দুটির অনেক কর্মী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম সারাবাংলাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ বিষয়ে সাহেদ আলম বলেন, ‘রবি তার কর্মীদের জন্য প্রথমবারের মতো ভলেন্টারি সেপারেশন স্কিম (ভিএসএস) ঘোষণা করেছে। টেলিযোগাযোগ খাতে ভিএসএস একটি সাধারণ ঘটনা। প্রতিষ্ঠানটির কর্মীদের মধ্যে যারা সুযোগটি নিতে চান, শুধুমাত্র তাঁদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে। কোনো কর্মীই এতে অংশ নিতে কোনোভাবেই বাধ্য নন। তবে এ স্কিমের আওয়াতায় কর্মীরা অবসরের নিয়মিত পাওনার সঙ্গে বাড়তি অর্থ পাবেন।’
রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার জানান, টেলিযোগাযোগের মতো প্রতিযোগিতামূলক খাতে টিকে থাকতে হলে দক্ষ ব্যয় কাঠামো থাকা দরকার। এ খাতে প্রতিনিয়তই নিয়ন্ত্রণগত বাধা বাড়ছে, প্রতিযোগিতা বাড়ছে। এ অবস্থায় সনাতন টেলিযোগাযোগ কোম্পানি থেকে রবিকে ডিজিটাল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরে ব্যয় কাঠামো একটি জরুরি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে বিটিআরসির সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া উইং) জাকির হোসেন খাঁন রবির চিঠির বিষয়ে বলেন, ‘চিঠির বিষয়ে এখনও আমি কিছু জানি না।’
বর্তমানে রবিতে দেড় হাজারের মতো কর্মী রয়েছে। কয়েকটি বিভাগের কাজ বেশকিছু দিন ধরেই কমে গেছে বলে দাবি করছে অপারেটরটি। তারা বলছে, বিটিআরসির বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞার কারণে এখন নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণসহ ভেন্ডর সংশ্লিষ্ট অনেক কর্মীদেরই কোনো কাজ নেই। বিপণন-বিতরণ ও প্রচার বিভাগও কাজশূন্য। ব্যস্ততা নেই ইকোসিস্টেমের অনেক পর্যায়ের কর্মীদেরও। অন্যদিকে বিনিয়োগও আটকে গেছে। এসব কারণেই রবি লোকবল কমানোর পথে হাঁটছে। আর এই স্কিমের আওতায় অনেক কর্মী রবি ছাড়বে বলে ধারাণা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উল্লেখ্য, এর আগে গ্রামীণফোনে অন্তত পাঁচবার এবং বাংলালিংকে তিনবার এমন স্কিম দেওয়া হয়েছে। এতে অপারেটর দুটির অনেক কর্মী চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন।
কোন মন্তব্য নেই