Twitter আর সরকারের বাকবিতণ্ডার কল্যাণে ৫দিনের মাথায় Koo এর Users সংখ্যা ৯ লাখ ছাড়িয়েছে - TIMES EXPRESS | টাইমস এক্সপ্রেস is an interactive news portal

নিউজ ফাস্ট

Twitter আর সরকারের বাকবিতণ্ডার কল্যাণে ৫দিনের মাথায় Koo এর Users সংখ্যা ৯ লাখ ছাড়িয়েছে

 


Koo অ্যাপের প্রচার করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী থেকে শুরু করে বলিউড তারকারা। আর তার জেরেই লঞ্চ হওয়ার ৫ দিনের মাথায়  Koo এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। এই মুহূর্তে Users সংখ্যা ৯ লাখ ছাড়িয়েছে। কৃষক অন্দোলনকে ঘিরে টুইটারের সঙ্গে ভারত সরকারের সম্পর্ক তলানিতে। এর মাঝে টুইটারের বিকল্প হিসাবে  Koo তার পরিচিতি বাড়াচ্ছে। 


কেন্দ্রের বিভিন্ন মন্ত্রী রবি শঙ্কর প্রসাদ এবং রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল সহ আরও অনেকে KOO তে অ্যাকাউন্ট খোলার কথা তাদের টুইটার হ্যান্ডেলে জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, টুইটারের ধাঁচেই তৈরি KOO। KOO এর CEO অপরামেয়া রাধাকৃষ্ণা বলেন, “আমরা ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে এই অ্যাপটিতে কাজ শুরু করেছি । আমরা ইন্টারনেটে ভারতীয় ভাষার জোর খাটাতে এই সিদ্ধান্ত নিই। বিদ্যমান প্ল্যাটফর্মগুলিতে ইংরেজিতে কথা বলা হয়। এই প্ল্যাটফর্মে তা হবে না। নিজের ভাষার প্রতি দক্ষতা দেওয়া হবে।"


আপনি প্রকাশ্যে কু-তে আপনার মতামত আপনার ভয়েস পোস্ট করতে পারেন। অন্যান্য ব্যবহারকারীদেরও অনুসরণ করতে পারবেন। ফিডে অন্যান্য ব্যবহারকারীদের পোস্ট দেখতে পারবেন।  মোবাইল নম্বর ব্যবহার করে সাইন আপ করতে পারেন। ব্যবহারকারীরা তাদের ফেসবুক, লিংকডইন, ইউটিউব এবং টুইটার ফিডের পাশাপাশি কো প্রোফাইলটিতে লিঙ্ক করার বিকল্প রয়েছে।


প্রসঙ্গত, টুইটার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছিল নরেন্দ্র মোদী সরকার। অবিলম্বে ‘কৃষক গণহত্যা’ (ফারমারস জেনোসাইড) হ্যাশট্যাগ প্রত্যাহারের জন্য কেন্দ্রীয় বৈদ্যুতিন ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের তরফে টুইটার কর্তৃপক্ষকে নোটিস পাঠানো হয়। কেন্দ্রীয় সরকারের চিন্থিত করে দেওয়া অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার জন্য জোর দেয় কেন্দ্র। কিন্তু টুইটার রাজি হয় না। 


মন্ত্রক থেকে জানান হয়েছে, "আইনসম্মতভাবে দেশের আইন শৃঙ্খলা যে কোনও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য বাধ্যতামূলক। বাইরে থেকে ব্যবসা করতে এলে তাঁকে ভারতের আইন মেনে চলতে হবে। যদি তা না মানে বা এর জন্য সময় নেয় তবে তা অর্থহীন এবং কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে।"

কোন মন্তব্য নেই