কৃষকদের রেখে বড় বড় চোরদের রক্ষায় ব্যস্ত সরকার ভিপি নুর
আসন্ন ঈদুল ফিতরের আগেই কৃষকদের ধানের ন্যায্যমূল্য দেয়ার জন্য দ্রুত কমিটি করার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি নুরুল হক নুর। পাশাপাশি শ্রমিকের মজুরি পরিশোধ করারও দাবি জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অবস্থিত রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত এক মানববন্ধনে নুর এসব কথা বলেন। ধানসহ সকল কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ, কৃষিখাতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি প্রদান এবং এব মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমানোর দাবিতে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।
নুরুল হক নুর অভিযোগ করে বলেন, ‘সরকার কৃষকদের পরিবর্তে বড় বড় চোরদের রক্ষায় ব্যস্ত রয়েছে।’ কৃষকদের রক্ষায় ছাত্রসমাজ সোচ্চার হবে বলেও তিনি জানান।
‘যাদের উৎপাদিত পণ্য খেয়ে বেঁচে আছি, তাদের সঠিক মূল্য আমরা দিতে পারছি না। মন্ত্রীরা বক্তব্য দিচ্ছেন, ধান বেশি হওয়ায় দাম কমে যাচ্ছে। অথচ চালের দাম ঠিকই বেশি। এটি কারণ নয়, সিন্ডিকেটের কারণে দাম কমে যাচ্ছে। চালকল মালিকরা পরিকল্পিতভাবে মূল্য কমিয়ে দিয়েছেন। সরকারের এ ক্ষেত্রে কোনো নজরদারি নেই,’ বলেন নুর।
তিনি বলেন, ‘যে সরকার যখনই ক্ষমতায় থাকে, তাদের অধিকার রক্ষায় সরকার ব্যস্ত থাকে। কৃষকদের রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নেয় না। নিলে ছাত্রসমাজকে এভাবে মাঠে নামতে হতো না।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা কৃষকসহ সব শ্রমিক, মেহনতি মানুষের পাশে আছি। প্রয়োজনে তাদের অধিকার রক্ষায় পাশে থাকব। এ জন্য প্রয়োজনে লংমার্চ করা হবে। আগেই এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’
মানববন্ধনে ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন বলেন, ‘আমি ছাত্র, আমি কৃষক পরিবারের সন্তান। এক মণ ধানের দাম ৪৫০-৫০০ টাকা। এই ধান থেকে চাল হয় ১২০০ টাকার। ৭০০ টাকা তারা খেয়ে ফেলছে। সিন্ডিকেট এই টাকা মেরে দিচ্ছে। অথচ বীজ উৎপাদন থেকে শুরু করে ধান উৎপাদন পর্যন্ত কৃষকদের কী পরিমাণ কষ্ট করতে হয় তা আমরা জানি। এর ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার দায় রাষ্ট্রের।’
মানববন্ধনে ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘সরকারের নিকট আমাদের কিছু দাবি রয়েছে। খরচ অনুযায়ী কৃষকের ধানের ন্যায্য মজুরি দিতে হবে। অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সরাসরি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। কৃষিতে ভর্তুকি দিয়ে কমমূল্যে বীজ, সার, কীটনাশক ও সেচের ব্যবস্থা করতে হবে।’
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ এর যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খাঁন ,ফারুক হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
বুধবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অবস্থিত রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত এক মানববন্ধনে নুর এসব কথা বলেন। ধানসহ সকল কৃষিপণ্যের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ, কৃষিখাতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি প্রদান এবং এব মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমানোর দাবিতে এ মানববন্ধনের আয়োজন করে বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ।
নুরুল হক নুর অভিযোগ করে বলেন, ‘সরকার কৃষকদের পরিবর্তে বড় বড় চোরদের রক্ষায় ব্যস্ত রয়েছে।’ কৃষকদের রক্ষায় ছাত্রসমাজ সোচ্চার হবে বলেও তিনি জানান।
‘যাদের উৎপাদিত পণ্য খেয়ে বেঁচে আছি, তাদের সঠিক মূল্য আমরা দিতে পারছি না। মন্ত্রীরা বক্তব্য দিচ্ছেন, ধান বেশি হওয়ায় দাম কমে যাচ্ছে। অথচ চালের দাম ঠিকই বেশি। এটি কারণ নয়, সিন্ডিকেটের কারণে দাম কমে যাচ্ছে। চালকল মালিকরা পরিকল্পিতভাবে মূল্য কমিয়ে দিয়েছেন। সরকারের এ ক্ষেত্রে কোনো নজরদারি নেই,’ বলেন নুর।
তিনি বলেন, ‘যে সরকার যখনই ক্ষমতায় থাকে, তাদের অধিকার রক্ষায় সরকার ব্যস্ত থাকে। কৃষকদের রক্ষায় কোনো পদক্ষেপ নেয় না। নিলে ছাত্রসমাজকে এভাবে মাঠে নামতে হতো না।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা কৃষকসহ সব শ্রমিক, মেহনতি মানুষের পাশে আছি। প্রয়োজনে তাদের অধিকার রক্ষায় পাশে থাকব। এ জন্য প্রয়োজনে লংমার্চ করা হবে। আগেই এ ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।’
মানববন্ধনে ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন বলেন, ‘আমি ছাত্র, আমি কৃষক পরিবারের সন্তান। এক মণ ধানের দাম ৪৫০-৫০০ টাকা। এই ধান থেকে চাল হয় ১২০০ টাকার। ৭০০ টাকা তারা খেয়ে ফেলছে। সিন্ডিকেট এই টাকা মেরে দিচ্ছে। অথচ বীজ উৎপাদন থেকে শুরু করে ধান উৎপাদন পর্যন্ত কৃষকদের কী পরিমাণ কষ্ট করতে হয় তা আমরা জানি। এর ন্যায্য মূল্য না পাওয়ার দায় রাষ্ট্রের।’
মানববন্ধনে ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন বলেন, ‘সরকারের নিকট আমাদের কিছু দাবি রয়েছে। খরচ অনুযায়ী কৃষকের ধানের ন্যায্য মজুরি দিতে হবে। অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সরাসরি ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। কৃষিতে ভর্তুকি দিয়ে কমমূল্যে বীজ, সার, কীটনাশক ও সেচের ব্যবস্থা করতে হবে।’
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ এর যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খাঁন ,ফারুক হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
কোন মন্তব্য নেই