বিচ্ছেদের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে...
কারো সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে গেছে? অর্থাৎ এক্স গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ড রয়েছে? আর এসব ঘটনা নিয়ে ব্যাপক ঝামেলা পোহাতে হচ্ছে। কিন্তু কোনোভাবেই এই গ্যাঁড়াকল থেকে মুক্তি পাচ্ছেন না? আপনাদের জন্য রয়েছে বিশেষজ্ঞের সাতটি পরামর্শ।
বিচ্ছেদের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সাতটি পরামর্শ
১. এখন সোশাল মিডিয়ার যুগ। তাই এক্স গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডকে ফেসবুক বা অন্যান্য সোশাল মিডিয়ায় ফলো করা বাদ দিন। তার কোনো পোস্ট বা স্ট্যাটাস দেখতে যাবেন না। এমনকি আপনাদের কমন ফ্রেন্ডদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা ত্যাগ করুন।
২. এ ঘটনার জন্য নিজেকে দায়ী করবেন না। নিজেই নিজেকে বলুন, আমি এই ঘটনার জন্য দায়ী নই। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে আপনি নিশ্চয়ই যথেষ্ট সচেতন ছিলেন। কিন্তু অপর পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।
৩. বিচ্ছেদের ঘটনা মন থেকে মেনে নেওয়া যায় না। তাই বারবার মন চায় তার সঙ্গে কথা বলি বা যোগাযোগ করি। তাই তার ফোন নম্বর সব জায়গা থেকে মুছে ফেলুন। তার নম্বর ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
৪. এভাবে ভাবুন যে, আপনার মূল্য কারো দ্বারা অবমূল্যায়ন হতে পারে না। আপনি নিজেকে অন্যের কাছে বিলিয়ে দেননি। তাই যে আপনাকে এভাবে ছেড়ে চলে যেতে পারে তার সঙ্গে আপনি কেন থাকতে চাইবেন?
৫. অনেক ক্ষেত্রেই বিচ্ছেদের পরও দুজন বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় রাখেন। এমনটা ঘটে উভয়ের সম্মতি এবং মন-মানসিকতার ওপর ভিত্তি করে। তবে আধুনিক উদারমনা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হয়ে এমন সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়ার পর আবারো তিক্ততা শুরু হয়। তাই ভেবে বুঝে আগানো উচিত।
৬. সম্পর্ক ভাঙার যাতনাকে ইতিবাচক কোনো দিকে নিয়ে যান। এই পরিস্থিতিকে দূরে কোথাও থেকে ঘুরে আসুন। এর চেয়ে ভালো কাজ আর হয় না। অথবা অন্যদিকে মন দিতে প্রয়োজনীয় কোনো কোর্সে ভর্তি হয়ে যান। হতাশায় ডুবে না গিয়ে এমন কিছু করুন যাতে করে নিরাশা আপনার ওপর ভর না করতে পারে।
৭. যার সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে গেছে তিনি অতীত। আপনার জন্য নিশ্চয়ই এমন কেউ রয়েছেন যাকে আপনি আজীবন খুঁজছেন। এতে বাজে অতীত থেকে আপনার মন সরে যাবে এবং ভালো কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকবে।
বিচ্ছেদের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে সাতটি পরামর্শ
১. এখন সোশাল মিডিয়ার যুগ। তাই এক্স গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডকে ফেসবুক বা অন্যান্য সোশাল মিডিয়ায় ফলো করা বাদ দিন। তার কোনো পোস্ট বা স্ট্যাটাস দেখতে যাবেন না। এমনকি আপনাদের কমন ফ্রেন্ডদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখা ত্যাগ করুন।
২. এ ঘটনার জন্য নিজেকে দায়ী করবেন না। নিজেই নিজেকে বলুন, আমি এই ঘটনার জন্য দায়ী নই। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে আপনি নিশ্চয়ই যথেষ্ট সচেতন ছিলেন। কিন্তু অপর পক্ষ থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।
৩. বিচ্ছেদের ঘটনা মন থেকে মেনে নেওয়া যায় না। তাই বারবার মন চায় তার সঙ্গে কথা বলি বা যোগাযোগ করি। তাই তার ফোন নম্বর সব জায়গা থেকে মুছে ফেলুন। তার নম্বর ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
৪. এভাবে ভাবুন যে, আপনার মূল্য কারো দ্বারা অবমূল্যায়ন হতে পারে না। আপনি নিজেকে অন্যের কাছে বিলিয়ে দেননি। তাই যে আপনাকে এভাবে ছেড়ে চলে যেতে পারে তার সঙ্গে আপনি কেন থাকতে চাইবেন?
৫. অনেক ক্ষেত্রেই বিচ্ছেদের পরও দুজন বন্ধুত্ব সম্পর্ক বজায় রাখেন। এমনটা ঘটে উভয়ের সম্মতি এবং মন-মানসিকতার ওপর ভিত্তি করে। তবে আধুনিক উদারমনা সংস্কৃতির ধারক ও বাহক হয়ে এমন সম্পর্ক চালিয়ে যাওয়ার পর আবারো তিক্ততা শুরু হয়। তাই ভেবে বুঝে আগানো উচিত।
৬. সম্পর্ক ভাঙার যাতনাকে ইতিবাচক কোনো দিকে নিয়ে যান। এই পরিস্থিতিকে দূরে কোথাও থেকে ঘুরে আসুন। এর চেয়ে ভালো কাজ আর হয় না। অথবা অন্যদিকে মন দিতে প্রয়োজনীয় কোনো কোর্সে ভর্তি হয়ে যান। হতাশায় ডুবে না গিয়ে এমন কিছু করুন যাতে করে নিরাশা আপনার ওপর ভর না করতে পারে।
৭. যার সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটে গেছে তিনি অতীত। আপনার জন্য নিশ্চয়ই এমন কেউ রয়েছেন যাকে আপনি আজীবন খুঁজছেন। এতে বাজে অতীত থেকে আপনার মন সরে যাবে এবং ভালো কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই