পাঁচ মাস বিক্ষোভের পর হংকংয়ে নির্বাচন
গণতন্ত্রের দাবিতে টানা পাঁচ মাস সহিংস বিক্ষোভের পর হংকংয়ে স্থানীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটকেন্দ্রে সহিংসতা হলে ভোট বাতিলের হুমকি দিয়েছে হংকং প্রশাসন। তবে ভোটের ফলাফলের মাধ্যমে চীনকে নিজেদের ঐক্যের বার্তা দিতে চায় বিক্ষোভকারীরা।
গণতন্ত্রের দাবিতে টানা আন্দোলনের মধ্যে স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে সাতটায় হংকংয়ের জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত। ভোটাররা বলছেন, স্থানীয় এই নির্বাচনের ফলাফলে সরকারবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে হংকংবাসীর অবস্থান স্পষ্ট হবে।
তারা বলছে, আগের চেয়ে এবার ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি। সকাল থেকে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। আর এটি হয়তো এখানে যে আন্দোলন চলছে তারই প্রতিচ্ছবি।
আমরা এখন বুড়ো হয়ে গেছি। তবে আমরা মনে করি, তরুণ প্রজন্মের জন্য আমাদের কিছু করে যাওয়া উচিত।
১৮টি জেলা পরিষদের জন্য মোট ৪শ' ৫২ জন কাউন্সিলর নির্বাচন করবেন ভোটাররা। এসব আসনের জন্য লড়াই করছেন ১ হাজার ৯০ জন প্রার্থী। সুবিধাবঞ্চিত প্রত্যন্ত জেলার জন্য বরাদ্দ রয়েছে আরো ২৭টি আসন।
জেলাপরিষদগুলোর নিজেদের ক্ষমতা কম হলেও হংকং এর এই নির্বাচন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ১ হাজার ২শ' সদস্যের যে নির্বাচকমণ্ডলী প্রধান নির্বাহী নির্বাচন করে সেখানে স্থান পান জেলাপরিষদের ১শ' ১৭ কাউন্সিলর।
বর্তমানে হংকংয়ের বেশিরভাগ জেলা পরিষদই বেইজিংপন্থি দলগুলোর দখলে। তবে এবারের নির্বাচনে নিজেদের শক্তির জানান দিতে চান হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থিরা। নির্বাচনের ফলাফলে টানা পাঁচ মাসের আন্দোলন প্রতিফলিত হবে বলে মনে করেন তারা। সকালে সাউথ হরাইজনে নিজের ভোট প্রদানের পর হংকংবাসী সবাইকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান গণতন্ত্রপন্থি নেতা জশুয়া ওং।
গণতন্ত্রপন্থি নেতা জশুয়া ওং বলেন, পুলিশি নিপীড়ন বন্ধে আমাদের সবাইকে ভোট দিতে হবে। আমাদের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের দাবি এই নির্বাচনের মাধ্যমে জানান দেয়া সম্ভব। হংকং এ যে মানবিক সংকট চলছে তা থেকে মুক্তির এটাই সময়।
নিজের ভোট দিতে গিয়ে সবাইকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম। ভোট দেয়াকে কেন্দ্র করে সহিংসতা হলে তা বাতিলের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে হংকং সরকার সব ধরণের সহায়তা দেবে। এই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমাদের ব্যাপক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। নির্বাচন সফল করতে আমাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।
হংকংয়ের ৭৪ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে মোট ভোটার সংখ্যা প্রায় ৪১ লাখ। যা এ যাবতকালে সবচেয়ে বেশি।
গণতন্ত্রের দাবিতে টানা আন্দোলনের মধ্যে স্থানীয় সময় রোববার সকাল সাড়ে সাতটায় হংকংয়ের জেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। চলবে রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত। ভোটাররা বলছেন, স্থানীয় এই নির্বাচনের ফলাফলে সরকারবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে হংকংবাসীর অবস্থান স্পষ্ট হবে।
তারা বলছে, আগের চেয়ে এবার ভোটার সংখ্যা অনেক বেশি। সকাল থেকে ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। আর এটি হয়তো এখানে যে আন্দোলন চলছে তারই প্রতিচ্ছবি।
আমরা এখন বুড়ো হয়ে গেছি। তবে আমরা মনে করি, তরুণ প্রজন্মের জন্য আমাদের কিছু করে যাওয়া উচিত।
১৮টি জেলা পরিষদের জন্য মোট ৪শ' ৫২ জন কাউন্সিলর নির্বাচন করবেন ভোটাররা। এসব আসনের জন্য লড়াই করছেন ১ হাজার ৯০ জন প্রার্থী। সুবিধাবঞ্চিত প্রত্যন্ত জেলার জন্য বরাদ্দ রয়েছে আরো ২৭টি আসন।
জেলাপরিষদগুলোর নিজেদের ক্ষমতা কম হলেও হংকং এর এই নির্বাচন বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ১ হাজার ২শ' সদস্যের যে নির্বাচকমণ্ডলী প্রধান নির্বাহী নির্বাচন করে সেখানে স্থান পান জেলাপরিষদের ১শ' ১৭ কাউন্সিলর।
বর্তমানে হংকংয়ের বেশিরভাগ জেলা পরিষদই বেইজিংপন্থি দলগুলোর দখলে। তবে এবারের নির্বাচনে নিজেদের শক্তির জানান দিতে চান হংকংয়ের গণতন্ত্রপন্থিরা। নির্বাচনের ফলাফলে টানা পাঁচ মাসের আন্দোলন প্রতিফলিত হবে বলে মনে করেন তারা। সকালে সাউথ হরাইজনে নিজের ভোট প্রদানের পর হংকংবাসী সবাইকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান গণতন্ত্রপন্থি নেতা জশুয়া ওং।
গণতন্ত্রপন্থি নেতা জশুয়া ওং বলেন, পুলিশি নিপীড়ন বন্ধে আমাদের সবাইকে ভোট দিতে হবে। আমাদের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের দাবি এই নির্বাচনের মাধ্যমে জানান দেয়া সম্ভব। হংকং এ যে মানবিক সংকট চলছে তা থেকে মুক্তির এটাই সময়।
নিজের ভোট দিতে গিয়ে সবাইকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম। ভোট দেয়াকে কেন্দ্র করে সহিংসতা হলে তা বাতিলের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে হংকং সরকার সব ধরণের সহায়তা দেবে। এই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমাদের ব্যাপক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। নির্বাচন সফল করতে আমাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন।
হংকংয়ের ৭৪ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে মোট ভোটার সংখ্যা প্রায় ৪১ লাখ। যা এ যাবতকালে সবচেয়ে বেশি।

কোন মন্তব্য নেই