আজ ১০ নভেম্বর, আজকের দিন ইতিহাসের পাতায় কেমন ছিল
ঘটনা
- ১৪৯৩- ক্রিস্টোফার কলম্বাস দ্বিতীয় সমুদ্রযাত্রায় অ্যান্টিগুয়া আবিষ্কার করেন।
- ১৬৯৮- কলকাতা, সুতানুটি ও গোবিন্দপুরের মালিকানা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির হাতে চলে যায়।
- ১৯০৮- বিপ্লবী কানাইলাল দত্তের ফাঁসি কার্যকর হয়।
- ১৯৬৪- লিওনিদ ব্রেজনেভ তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের কমিউনিস্ট পার্টির মহাসচিব মনোনীত হন এবং সরকারি ক্ষমতা হাতে তুলে নেন।
- ১৯৮২- পৃথিবীতে ১৯১০ সালের পর আবার হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়।
- ১৯৮৬- বাংলাদেশের সংবিধানের ৭ম সংশোধনী গৃহীত হয়। এতে সামরিক আইন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।
- ১৯৮৯- পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির বিভাজনের প্রতীক বার্লিন দেয়াল বহু জায়গায় ভেঙে দেওয়া হয়।
- ১৯৯১- আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গন থেকে একুশ বছর নির্বাসন শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দল আবার প্রথম আন্তর্জাতিক খেলায় অংশ নেয় কলকাতার ইডেনে ভারতের বিরুদ্ধে।
জন্ম
- ১৪৮৩- জার্মান ধর্মতত্ত্ববিদ ও প্রটেস্ট্যান্ট ধর্ম সংস্কারক মার্টিন লুথার।
- ১৮৪৮- ভারতের জাতীয়তাবাদী রাজনীতিবিদ সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
- ১৮৯৩- বাঙালি সাংবাদিক ও সাহিত্যিক অমল হোম।
- ১৯৩৬- মার্কিন ভাষাবিজ্ঞানী পল পোস্টাল।
- ১৯৫৪- প্রখ্যাত বাঙালি কবি ও সাহিত্যিক জয় গোস্বামী।
- পশ্চিম বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় কবি হিসেবে পরিগণিত। তার কবিতা চমৎকার চিত্রকল্প, উপমা ও উৎপ্রেক্ষায় ঋদ্ধ। তার প্রথম কবিতার বই ‘ক্রিসমাস ও শীতের সনেটগুচ্ছ’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৬ সালে। তিনি দু’বার আনন্দ পুরস্কার লাভ করেছেন। ‘বজ্রবিদ্যুৎ-ভর্তি খাতা’ কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কার অর্জন করেন। তার কবিতার একটি বিখ্যাত পংক্তি ‘অতল তোমার সাক্ষাৎ পেয়ে চিনতে পারিনি বলে/হৃদি ভেসে যায় অলকানন্দা জলে’।
মৃত্যু
- ১৯৩৮- তুরস্কের জাতির পিতা ও আধুনিক তুরস্কের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি কামাল আতাতুর্ক। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পরাজয়ের পর তুরস্কের স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি তুর্কি জাতীয় আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
- ১৯৮৩- সংগীতশিল্পী, বেহালা ও বংশীবাদক আ ক ম মুজতবা।
- ১৯৮৭- বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন তথা স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে জীবন উৎসর্গকারী নূর হোসেন।
- তিনি তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের স্বৈরাচারি শাসনের বিরুদ্ধে সংগঠিত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে নিহত হন।
- ১৯১৫- বিখ্যাত বাউল মরমি সাধক রাধারমন দত্ত।

কোন মন্তব্য নেই