ডেঙ্গুতে ওয়ান ব্যাংক কমর্কতার্র মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে মারা গেলেন ওয়ান ব্যাংকের ফাস্টর্ অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মিজানুর রহমান। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটায় তিনি মারা যান। এর আগে গত মঙ্গলবার তাকে রাজধানীর কাফরুল এলাকার হাইটেক হাসপাতাল থেকে সংকটাপন্ন অবস্থায় স্কয়ার হাসপাতালে ভতির্ করানো হয়। তার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন বোন আইরিন সুলতানা।
তিনি বলেন, তিনি ওয়ান ব্যাংকের সাভার ইপিজেড শাখায় কমর্রত অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার অসুস্থ অনুভব করেন। পরে কাফরুলের বাসায় এসে বিশ্রাম নেন। শুক্রবার সকালে হালকা জ্বর আসে। শনিবার স্থানীয় হাইটেক হাসপাতালে একজন ডাক্তার দেখান। ওই ডাক্তারের পরামশের্ তাকে কয়েকটি স্যালাইন দেয়া হয়। এ সময় ‘ভুল’ ক্যানলা লাগানোর কারণে তার হাতের কয়েক জায়গায় ফুলে যায়। মাঝে মিরপুরের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে বøাড ও ইউরিন টেস্ট করে রক্তে হিমোগেøাবিন স্বল্পতা ধরা পড়ে। সোমবার রাতে তাকে হাইটেক হাসপাতালে ভতির্ করে এক ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়। সকালে অবস্থা খারাপ হওয়ায় হাইটেক হাসপাতাল কতৃর্পক্ষ তাকে রাখতে অপারগতা প্রকাশ করে। ওইদিন বেলা ১১টায় মিজানুর রহমানকে স্কয়ার হাসপাতালে ভতির্ করানো হয়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মিজানের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ওয়ান ব্যাংকের সকল শাখাসহ গোটা ব্যাংকে নেমে আসে শোকের ছায়া। সকাল সাড়ে দশটায় কাওরান বাজার ওয়ান ব্যাংক প্রাঙ্গণে মিজানুর রহমানের জানাজা শেষে মরদেহ দাফনের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয় চঁাদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার কাওনিয়া গ্রামে। সেখানে শেষ জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের পাশে তাকে দাফনের কথা রয়েছে।
মিজানুর রহমান ব্যাংক কমর্কতার্ স্ত্রী তানিয়া শাম্মি, দুই শিশুপুত্র মোহাম্মদ মুহানাদ (৬) এবং মুনতাজা মেহেক (২) সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমর্কতার্ ডা. আয়েশা আক্তার জানান, গত জানুয়ারিতে ইউনাইটেড হাসপাতালে একজন ডেঙ্গুতে মারা যান। এরপর সেন্ট্রাল হাসপাতালে আরেকজনের মৃত্যু হয়। এছাড়া গত জানুয়ারি থেকে বুধবার পযর্ন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। এখনও ২০ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
তিনি বলেন, তিনি ওয়ান ব্যাংকের সাভার ইপিজেড শাখায় কমর্রত অবস্থায় গত বৃহস্পতিবার অসুস্থ অনুভব করেন। পরে কাফরুলের বাসায় এসে বিশ্রাম নেন। শুক্রবার সকালে হালকা জ্বর আসে। শনিবার স্থানীয় হাইটেক হাসপাতালে একজন ডাক্তার দেখান। ওই ডাক্তারের পরামশের্ তাকে কয়েকটি স্যালাইন দেয়া হয়। এ সময় ‘ভুল’ ক্যানলা লাগানোর কারণে তার হাতের কয়েক জায়গায় ফুলে যায়। মাঝে মিরপুরের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে বøাড ও ইউরিন টেস্ট করে রক্তে হিমোগেøাবিন স্বল্পতা ধরা পড়ে। সোমবার রাতে তাকে হাইটেক হাসপাতালে ভতির্ করে এক ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়। সকালে অবস্থা খারাপ হওয়ায় হাইটেক হাসপাতাল কতৃর্পক্ষ তাকে রাখতে অপারগতা প্রকাশ করে। ওইদিন বেলা ১১টায় মিজানুর রহমানকে স্কয়ার হাসপাতালে ভতির্ করানো হয়।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে চারটায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
মিজানের মৃত্যুর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ওয়ান ব্যাংকের সকল শাখাসহ গোটা ব্যাংকে নেমে আসে শোকের ছায়া। সকাল সাড়ে দশটায় কাওরান বাজার ওয়ান ব্যাংক প্রাঙ্গণে মিজানুর রহমানের জানাজা শেষে মরদেহ দাফনের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হয় চঁাদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার কাওনিয়া গ্রামে। সেখানে শেষ জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের পাশে তাকে দাফনের কথা রয়েছে।
মিজানুর রহমান ব্যাংক কমর্কতার্ স্ত্রী তানিয়া শাম্মি, দুই শিশুপুত্র মোহাম্মদ মুহানাদ (৬) এবং মুনতাজা মেহেক (২) সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুমের দায়িত্বপ্রাপ্ত কমর্কতার্ ডা. আয়েশা আক্তার জানান, গত জানুয়ারিতে ইউনাইটেড হাসপাতালে একজন ডেঙ্গুতে মারা যান। এরপর সেন্ট্রাল হাসপাতালে আরেকজনের মৃত্যু হয়। এছাড়া গত জানুয়ারি থেকে বুধবার পযর্ন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শতাধিক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। এখনও ২০ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

কোন মন্তব্য নেই