ভেনেজুয়েলায় স্থিমিত হয়ে আসছে বিক্ষোভ, টিকে আছেন মাদুরো
ভেনেজুয়েলায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভের আগুন নিভে আসছে। কিন্তু নিজের গদিতে বহাল আছেন ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো। অদূর ভবিষ্যতে এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের কোন ইঙ্গিত মিলছে না। তবে পরিস্থিতি বিবেচনায় বিশ্লেষকরা বলছেন, শেষ হতে চলেছে দেশটিতে বিরাজমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার (১ মে) ভেনেজুয়েলার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিক্ষোভের আহ্বান জানিয়েছিলেন বিরোধীদলীয় নেতা ও স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট হুয়ান গুয়াইদো। তার ডাকে সাড়া দিয়ে রাস্তায় নেমেছিল সরকার বিরোধীরা। এক টুইটে গুয়াইদো জানান, লাখ লাখ ভেনেজুয়েলান মাদুরোকে ক্ষমতাচ্যুত করতে রাস্তায় নেমে এসেছিল। তিনি এই বিক্ষোভকে মাদুরো হটানো প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্ব বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
কিন্তু বুধবার সন্ধ্যার দিকে অবস্থার আকস্মিক পরিবর্তন ঘটে। নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যান রাজধানী ক্যারাকাসের বেশিরভাগ বিক্ষোভকারী। যারা তখনও রাস্তায় ছিলেন ন্যাশনাল গার্ডরা তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে।
এতে আহত হন কয়েকজন। নিহত হয়েছেন একজন।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, আহত অবস্থায় এক তরুণীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনি সার্জারির সময় প্রাণ হারান। তার মাথায় গুলি লেগেছিল। নিজের টুইটার একাউন্টে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গুয়াইদো।
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া দ্বন্দ্ব
এদিকে, ভেনেজুয়েলার পরিস্থিতি নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে উত্তেজনা। উভয় দেশ এক অপরকে ভেনেজুয়েলায় হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ করেছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুতে গত নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে নিজেকে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন গুয়াইদো। তার ঘোষণায় সমর্থন জানায় যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫০টির বেশি দেশ। মাদুরো অভিযোগ করেছেন, গুয়াইদোর সঙ্গে মিলে তার পতন ঘটানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
মাদুরোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন জানিয়েছে, প্রয়োজন হলে দেশটিতে সামরিক হস্তক্ষেপের অপশনও খোলা রয়েছে। তবে তারা ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর দেখতে চায়।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও স্থানীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, সামরিক পদক্ষেপ সম্ভব। প্রয়োজন হলে যুক্তরাষ্ট্র তেমনটাই করবে।
অন্যদিকে, এই সময়ে ভেনেজুয়েলার সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদার করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি গুয়াইদোকে স্বীকৃতি দেওয়ায় দেশটির সমালোচনাও করেছে ক্রেমলিন।
বুধবার (১ মে)যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির জবাবে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেন, ভেনেজুয়েলার প্রতি আর কোনো আগ্রাসি পদক্ষেপ নিলে তার পরিণাম হবে ভয়ানক।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার (১ মে) ভেনেজুয়েলার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিক্ষোভের আহ্বান জানিয়েছিলেন বিরোধীদলীয় নেতা ও স্বঘোষিত প্রেসিডেন্ট হুয়ান গুয়াইদো। তার ডাকে সাড়া দিয়ে রাস্তায় নেমেছিল সরকার বিরোধীরা। এক টুইটে গুয়াইদো জানান, লাখ লাখ ভেনেজুয়েলান মাদুরোকে ক্ষমতাচ্যুত করতে রাস্তায় নেমে এসেছিল। তিনি এই বিক্ষোভকে মাদুরো হটানো প্রক্রিয়ার চূড়ান্ত পর্ব বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
কিন্তু বুধবার সন্ধ্যার দিকে অবস্থার আকস্মিক পরিবর্তন ঘটে। নিজ নিজ বাড়ি ফিরে যান রাজধানী ক্যারাকাসের বেশিরভাগ বিক্ষোভকারী। যারা তখনও রাস্তায় ছিলেন ন্যাশনাল গার্ডরা তাদের ওপর কাঁদানে গ্যাস ছুড়েছে।
এতে আহত হন কয়েকজন। নিহত হয়েছেন একজন।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, আহত অবস্থায় এক তরুণীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তিনি সার্জারির সময় প্রাণ হারান। তার মাথায় গুলি লেগেছিল। নিজের টুইটার একাউন্টে এই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গুয়াইদো।
যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া দ্বন্দ্ব
এদিকে, ভেনেজুয়েলার পরিস্থিতি নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৃদ্ধি পেয়েছে উত্তেজনা। উভয় দেশ এক অপরকে ভেনেজুয়েলায় হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ করেছে।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের শুরুতে গত নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে নিজেকে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট ঘোষণা করেন গুয়াইদো। তার ঘোষণায় সমর্থন জানায় যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫০টির বেশি দেশ। মাদুরো অভিযোগ করেছেন, গুয়াইদোর সঙ্গে মিলে তার পতন ঘটানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
মাদুরোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন জানিয়েছে, প্রয়োজন হলে দেশটিতে সামরিক হস্তক্ষেপের অপশনও খোলা রয়েছে। তবে তারা ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তর দেখতে চায়।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও স্থানীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, সামরিক পদক্ষেপ সম্ভব। প্রয়োজন হলে যুক্তরাষ্ট্র তেমনটাই করবে।
অন্যদিকে, এই সময়ে ভেনেজুয়েলার সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদার করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি গুয়াইদোকে স্বীকৃতি দেওয়ায় দেশটির সমালোচনাও করেছে ক্রেমলিন।
বুধবার (১ মে)যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির জবাবে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বলেন, ভেনেজুয়েলার প্রতি আর কোনো আগ্রাসি পদক্ষেপ নিলে তার পরিণাম হবে ভয়ানক।
কোন মন্তব্য নেই