৩০ বছর পর বিজিপির ইতিহাস
পোস্টাল ব্যালট গণনা শুরু হতেই ইঙ্গিত এসেছিল, মিলে যেতে পারে বুথফেরত সমীক্ষার দেওয়া পূর্বাভাস। তার পর থেকে গণনা যত এগোচ্ছে, ততই স্পষ্ট হচ্ছে বিজেপির বিরাট উত্থানের ইঙ্গিত।
ভোট গণনা শেষ হতে এখনও অনেক দেরি। কিন্তু বেশ কয়েক রাউন্ডের গণনা শেষে দেখা যায়, মোদির জনপ্রিয়তা ভালোভাবেই তৈরি হয়েছে ভারতে। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গেও তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির লড়াইয়ের ছবি উঠে এসেছে।
কারণ ভারতে স্থানীয় সময় বেলা পৌনে বারোটার দিকে দেশটির নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একাই সারা দেশে ২৯৪টি আসনে এগিয়ে আছে। ২০১৪ সালে গত নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছিল ২৮২টি আসন- যা গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২টি আসনের চেয়েও দশটি বেশি। কোনও দল ভারতে এককভাবে গরিষ্ঠতা পাচ্ছে, সে ঘটনা এর আগের তিন দশকে ঘটেনি। কিন্তু ত্রিশ বছর পর এবারই ইতিহাস গড়া ফলাফলে যা ইঙ্গিত দিচ্ছে তাতে বিজেপি আগেরবারের ফলকেও ছাপিয়ে যাবে বলে স্পষ্ট।
তাই বলা যায়, বিজেপি উপরেই আস্থা রেখতে চায় ভারতবাসী। কারণ নোটবন্দী, অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানের বেহাল দশা, গ্রামীণ ভারত ও কৃষকদের দুর্দশা– সব ধরনের সমালোচনাকে কার্যত উড়িয়ে দিয়েই নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি এই বিপুল জয়ের দিকে এগোচ্ছে।
এছাড়া ভারতের উত্তর প্রদেশে অন্তত পঞ্চাশটি আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। আগের নির্বাচনে ৮০টির মধ্যে ৭১টিই জিতেছিল বিজেপি। এবার বিজেপির আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিরা এক হয়েছিলো বিজেপির বিরুদ্ধে। কিন্তু তাতেও খুব একটা লাভ হয়নি তাদের। বরং মোদির জনপ্রিয়তা ভালোভাবেই তৈরি হয়েছে এ রাজ্যে।-অর্থসূচক
ভোট গণনা শেষ হতে এখনও অনেক দেরি। কিন্তু বেশ কয়েক রাউন্ডের গণনা শেষে দেখা যায়, মোদির জনপ্রিয়তা ভালোভাবেই তৈরি হয়েছে ভারতে। এছাড়া পশ্চিমবঙ্গেও তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির লড়াইয়ের ছবি উঠে এসেছে।
কারণ ভারতে স্থানীয় সময় বেলা পৌনে বারোটার দিকে দেশটির নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে দেখা যায়, ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) একাই সারা দেশে ২৯৪টি আসনে এগিয়ে আছে। ২০১৪ সালে গত নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছিল ২৮২টি আসন- যা গরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজনীয় ২৭২টি আসনের চেয়েও দশটি বেশি। কোনও দল ভারতে এককভাবে গরিষ্ঠতা পাচ্ছে, সে ঘটনা এর আগের তিন দশকে ঘটেনি। কিন্তু ত্রিশ বছর পর এবারই ইতিহাস গড়া ফলাফলে যা ইঙ্গিত দিচ্ছে তাতে বিজেপি আগেরবারের ফলকেও ছাপিয়ে যাবে বলে স্পষ্ট।
তাই বলা যায়, বিজেপি উপরেই আস্থা রেখতে চায় ভারতবাসী। কারণ নোটবন্দী, অর্থনীতি ও কর্মসংস্থানের বেহাল দশা, গ্রামীণ ভারত ও কৃষকদের দুর্দশা– সব ধরনের সমালোচনাকে কার্যত উড়িয়ে দিয়েই নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি এই বিপুল জয়ের দিকে এগোচ্ছে।
এছাড়া ভারতের উত্তর প্রদেশে অন্তত পঞ্চাশটি আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। আগের নির্বাচনে ৮০টির মধ্যে ৭১টিই জিতেছিল বিজেপি। এবার বিজেপির আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বিরা এক হয়েছিলো বিজেপির বিরুদ্ধে। কিন্তু তাতেও খুব একটা লাভ হয়নি তাদের। বরং মোদির জনপ্রিয়তা ভালোভাবেই তৈরি হয়েছে এ রাজ্যে।-অর্থসূচক

কোন মন্তব্য নেই