কাপড় খুলতে দেরি করায় স্ত্রীকে ঘুষি, অতঃপর
যৌন মিলনের সময় কাপড় খুলতে দেরি করায় স্ত্রীকে ঘুষি মারেন তার স্বামী। ৫৮ বছর বয়স্ক এই স্বামীর নাম ডগ ম্যাকলয়েড এবং তিনি একজন আইন প্রণেতা। এসময় তিনি মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের মিসিসিপি রাজ্যে এমন ঘটনা ঘটে। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিবিসি এমন খবর প্রকাশ করে।
তিন সন্তানের জনক ম্যাকলয়েডকে এরই মধ্যে পুলিশ আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তবে এ অভিযোগের বিষয়ে ম্যাকলেয়েডের কাছ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মিসিসিপি রাজ্যের আইন প্রণেতারা বলেন, ‘ম্যাকলয়েড’র বিরুদ্ধে এই অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত।’
মিসিসিপি রাজ্যের রাজধানী জ্যাকসন থেকে ২৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে লুকেডেল এলাকায় ম্যাকলয়েডের বাড়ি। পুলিশ যখন সেখানে পৌঁছে তখন তার দেহে অ্যালকোহলের উপস্থিতি পেয়েছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ম্যাকলয়েডের স্ত্রী এবং আরেকজন নারীকে দেখে যারা খুব ভীত অবস্থায় ছিল। পুলিশ সে দম্পতির বিছানায় রক্তের দাগ দেখতে পেয়েছে।
সেই নারী পুলিশকে জানায়, ম্যাকলয়েডের স্ত্রী রক্তাক্ত মুখ নিয়ে তার কক্ষের ভেতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। এ সময় ম্যাকলয়েড দরজায় আঘাত করতে থাকেন এবং তার স্ত্রীর অতি আদরের পোষা কুকুরটিকে হত্যা করার হুমকি দেন।
রিপাবলিকান দলের সদস্য এবং রাজ্যেটির প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ফিলিপ গান বলেন, ‘তিনি ম্যাকলয়েডের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছেন। এই অভিযোগ যদি সত্যি হয় তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত। এ ধরণের আচরণকে অগ্রহণযোগ্য হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি।’
পরে ম্যাকলয়েডকে ১০০০ ডলারের বিনিময়ে জামিন দেয় আদালত।
এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, আমেরিকায় প্রতি তিনজন নারীর মধ্যে একজন তার সঙ্গীর কাছে কোনো না কোনোভাবে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। ২০১৪ সালে মিসিসিপি রাজ্যে পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ নিয়ে প্রতি ঘণ্টায় গড়ে সাতটি টেলিফোন এসেছে হট লাইনে।
তিন সন্তানের জনক ম্যাকলয়েডকে এরই মধ্যে পুলিশ আটক করেছে। তার বিরুদ্ধে পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ আনা হয়েছে।
তবে এ অভিযোগের বিষয়ে ম্যাকলেয়েডের কাছ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
মিসিসিপি রাজ্যের আইন প্রণেতারা বলেন, ‘ম্যাকলয়েড’র বিরুদ্ধে এই অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত।’
মিসিসিপি রাজ্যের রাজধানী জ্যাকসন থেকে ২৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে লুকেডেল এলাকায় ম্যাকলয়েডের বাড়ি। পুলিশ যখন সেখানে পৌঁছে তখন তার দেহে অ্যালকোহলের উপস্থিতি পেয়েছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ম্যাকলয়েডের স্ত্রী এবং আরেকজন নারীকে দেখে যারা খুব ভীত অবস্থায় ছিল। পুলিশ সে দম্পতির বিছানায় রক্তের দাগ দেখতে পেয়েছে।
সেই নারী পুলিশকে জানায়, ম্যাকলয়েডের স্ত্রী রক্তাক্ত মুখ নিয়ে তার কক্ষের ভেতরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেয়। এ সময় ম্যাকলয়েড দরজায় আঘাত করতে থাকেন এবং তার স্ত্রীর অতি আদরের পোষা কুকুরটিকে হত্যা করার হুমকি দেন।
রিপাবলিকান দলের সদস্য এবং রাজ্যেটির প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ফিলিপ গান বলেন, ‘তিনি ম্যাকলয়েডের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছেন। এই অভিযোগ যদি সত্যি হয় তাহলে তার পদত্যাগ করা উচিত। এ ধরণের আচরণকে অগ্রহণযোগ্য হিসেবে বর্ণনা করেন তিনি।’
পরে ম্যাকলয়েডকে ১০০০ ডলারের বিনিময়ে জামিন দেয় আদালত।
এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, আমেরিকায় প্রতি তিনজন নারীর মধ্যে একজন তার সঙ্গীর কাছে কোনো না কোনোভাবে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। ২০১৪ সালে মিসিসিপি রাজ্যে পারিবারিক সহিংসতার অভিযোগ নিয়ে প্রতি ঘণ্টায় গড়ে সাতটি টেলিফোন এসেছে হট লাইনে।

কোন মন্তব্য নেই