নিউইয়র্কে গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনার অভিযোগে বাংলাদেশি গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনা করার অভিযোগে বাংলাদেশি এক তরুণকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই তরুণকে আটক করা হয়েছে বলে নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই তরুণের নাম আশিকুল আলম (২২)। যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ডধারী এই তরুণের বসবাস নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেলে আশিকুলকে ব্রুকলিনের ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট আদালতে হাজির করা হবে বলে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আরেক কর্মকর্তা জানান, আশিকুল আলমের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অপরাধের কোনো অভিযোগ আনা হচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, গ্রেনেড বা কোনো বিস্ফোরক যন্ত্র নয়, একটি অস্ত্র কেনার পর তাকে গ্রেফতার করা হয়।
বেশ কিছু সময় ধরেই আশিকুল আলম নজরদারির মধ্যে ছিল জানিয়ে আরেক কর্মকর্তা বলেন, গ্রেনেড হামলা বিষয়ে আশিকুল আলমের কথাবার্তা সম্পর্কে জানতে পেরে কর্তৃপক্ষ একজন এজেন্ট নিয়োগ দেয়, যে তার সঙ্গে অস্ত্র কেনার বিষয়ে কথা বলে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এজেন্ট ও নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ যৌথভাবে আশিকুলকে গ্রেফতার করে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক কর্মকর্তা নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করলেও এফবিআই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
বৃহস্পতিবার রাতে ওই তরুণকে আটক করা হয়েছে বলে নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
পুলিশের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই তরুণের নাম আশিকুল আলম (২২)। যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনকার্ডধারী এই তরুণের বসবাস নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে।
স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেলে আশিকুলকে ব্রুকলিনের ফেডারেল ডিস্ট্রিক্ট আদালতে হাজির করা হবে বলে বলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আরেক কর্মকর্তা জানান, আশিকুল আলমের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অপরাধের কোনো অভিযোগ আনা হচ্ছে না।
তিনি আরও জানান, গ্রেনেড বা কোনো বিস্ফোরক যন্ত্র নয়, একটি অস্ত্র কেনার পর তাকে গ্রেফতার করা হয়।
বেশ কিছু সময় ধরেই আশিকুল আলম নজরদারির মধ্যে ছিল জানিয়ে আরেক কর্মকর্তা বলেন, গ্রেনেড হামলা বিষয়ে আশিকুল আলমের কথাবার্তা সম্পর্কে জানতে পেরে কর্তৃপক্ষ একজন এজেন্ট নিয়োগ দেয়, যে তার সঙ্গে অস্ত্র কেনার বিষয়ে কথা বলে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআইয়ের এজেন্ট ও নিউইয়র্কের পুলিশ বিভাগ যৌথভাবে আশিকুলকে গ্রেফতার করে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের এক কর্মকর্তা নিউইয়র্ক পুলিশ বিভাগের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করলেও এফবিআই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
কোন মন্তব্য নেই