নতুন ড্রিমলাইনার ‘গাঙচিল’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হলো বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আরও একটি ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ ‘গাঙচিল’। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনাল থেকে এর উদ্বোধন করেন।
এরপর প্রধানমন্ত্রী উড়োজাহাজটিতে আরোহণ করেন এবং ককপিটসহ বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন। বিকেল সাড়ে ৫টায় উদ্বোধনী ফ্লাইটে আবুধাবির উদ্দেশে আকাশে ডানা মেলবে ‘গাঙচিল’। এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী বিমানবন্দরে পৌঁছালে বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল তাকে স্বাগত জানান। এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার।
গত ২৫ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল থেকে দেশে আসে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আরও একটি ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দে উড়োজাহাজটির নামকরণ করা হয় ‘গাঙচিল’। এর মধ্য দিয়ে বিমানে ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ালো তিনে।
২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার জন্য ২১০ কোটি মার্কিন ডলারের চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এর আগে এগুলোর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দু’টি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ যুক্ত হয়েছে। বাকি চারটি ড্রিমলাইনারের মধ্যে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ বিমানের বহরে ‘আকাশবীণা’ ও ‘হংসবলাকা’ যুক্ত হওয়ার পর আজ যুক্ত হলো ড্রিমলাইনার ‘গাঙচিল’।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশে আসতে পারে চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’। টানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এই ড্রিমলাইনার চালাতে অন্যান্য বিমানের তুলনায় ২০ শতাংশ কম জ্বালানি লাগবে। ‘গাঙচিল’-এর আসন সংখ্যা ২৭১টি, এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি এবং ইকোনোমি ক্লাস রয়েছে ২৪৭টি।
এরপর প্রধানমন্ত্রী উড়োজাহাজটিতে আরোহণ করেন এবং ককপিটসহ বিভিন্ন অংশ ঘুরে দেখেন। বিকেল সাড়ে ৫টায় উদ্বোধনী ফ্লাইটে আবুধাবির উদ্দেশে আকাশে ডানা মেলবে ‘গাঙচিল’। এদিন সকালে প্রধানমন্ত্রী বিমানবন্দরে পৌঁছালে বেসরকারি বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী একেএম শাহজাহান কামাল তাকে স্বাগত জানান। এসময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার।
গত ২৫ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল থেকে দেশে আসে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আরও একটি ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দে উড়োজাহাজটির নামকরণ করা হয় ‘গাঙচিল’। এর মধ্য দিয়ে বিমানে ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়ালো তিনে।
২০০৮ সালে মার্কিন উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে ১০টি নতুন উড়োজাহাজ কেনার জন্য ২১০ কোটি মার্কিন ডলারের চুক্তি করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এর আগে এগুলোর মধ্যে চারটি বোয়িং ৭৭৭-৩০০ ইআর, দু’টি নতুন বোয়িং ৭৩৭-৮০০ যুক্ত হয়েছে। বাকি চারটি ড্রিমলাইনারের মধ্যে ২০১৮ সালে বাংলাদেশ বিমানের বহরে ‘আকাশবীণা’ ও ‘হংসবলাকা’ যুক্ত হওয়ার পর আজ যুক্ত হলো ড্রিমলাইনার ‘গাঙচিল’।
আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশে আসতে পারে চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’। টানা ১৬ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এই ড্রিমলাইনার চালাতে অন্যান্য বিমানের তুলনায় ২০ শতাংশ কম জ্বালানি লাগবে। ‘গাঙচিল’-এর আসন সংখ্যা ২৭১টি, এর মধ্যে বিজনেস ক্লাস ২৪টি এবং ইকোনোমি ক্লাস রয়েছে ২৪৭টি।
কোন মন্তব্য নেই