দেশে নতুন শনাক্ত ৫০৩, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৩১। ২৪ এপ্রিল ২০২০
গেল ২৪ ঘণ্টায় আরো নতুন করে ৫০৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে সর্বমোট ৪ হাজার ৬৮৯ জনের করোনা শনাক্ত হল। এছাড়াও করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরো ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ১৩১ জনের মৃত্যু হলো।
আজ শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, গেল ২৪ ঘণ্টায় আরো ৪ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে ১১২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
নাসিমা সুলতানা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিস্তারিত বর্ণনা করে জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৩ হাজার ৬৮৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৩৯ হাজার ৭৭৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হলো।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৪ জনই পুরুষ। তারা সবাই ঢাকার বাসিন্দা। তাদের বয়সসীমাও একই, চারজনই ৫১ থেকে ৬০ বছন বয়সসীমার।
গেল বছর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া মহামারী ভাইরাসটিতে দেশে প্রথম আক্রান্ত শনাক্ত হয় গেল ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এরপর মার্চ মাস শেষে পঞ্চাশ জনের মতো শনাক্তের কথা জানা গেলেও এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার খুব দ্রুত বাড়তে থাকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী- এরই মধ্যে মহামারী ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের ৫৯টি জেলায়। তবে আক্রান্ত রোগীর বেশিরভাগই ঢাকা বিভাগের। এ বিভাগের ১৩টি জেলাতেই করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে। দেশের আক্রান্ত মোট রোগীর ৮৫ দশমিক ৩৬ ভাগ রোগীই এ বিভাগের। এছাড়াও চট্টগ্রামে ৪ দশমিক ১৫ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ, বরিশালে ২ দশমিক ০৬ শতাংশ, রংপুরে ১ দশমিক ৭৫ এবং খুলনায় ১ দশমিক শূন্য তিন ভাগ। বাকী দুই বিভাগ রাজশাহী ও সিলেটে আক্রান্তের হার ১ শতাংশের নিচে।
গতকাল অধিদপ্তরের দেয়া হিসাব অনুযায়ী, দেশের করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের ৬৮ শতাংশ পুরুষ, ৩২ শতাংশ নারী। আর আক্রান্তদের মধ্যে ২১ থেকে ৩০ বছরের বয়সসীমার ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি ২৪ শতাংশ। এছাড়া ২২ শতাংশের বয়সসীমা ৩১-৪০ বছর, ১৮ শতাংশের বয়স ৪১-৫০ বছর, ১৫ শতাংশের বয়স ৫১-৬০ বছর এবং ১০ শতাংশের বয়স ষাটের বেশি। বয়স ১০ বছরের কম এমন আক্রান্তের সংখ্যা ৩ শতাংশ। ৮ শতাংশের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে।
আজ শুক্রবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন বুলেটিনে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, গেল ২৪ ঘণ্টায় আরো ৪ জন সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে ১১২ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
নাসিমা সুলতানা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি বিস্তারিত বর্ণনা করে জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৩ হাজার ৬৮৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ নিয়ে মোট ৩৯ হাজার ৭৭৬টি নমুনা পরীক্ষা করা হলো।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ৪ জনই পুরুষ। তারা সবাই ঢাকার বাসিন্দা। তাদের বয়সসীমাও একই, চারজনই ৫১ থেকে ৬০ বছন বয়সসীমার।
গেল বছর ডিসেম্বরে চীনের উহান থেকে ছড়িয়ে পড়া মহামারী ভাইরাসটিতে দেশে প্রথম আক্রান্ত শনাক্ত হয় গেল ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এরপর মার্চ মাস শেষে পঞ্চাশ জনের মতো শনাক্তের কথা জানা গেলেও এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার খুব দ্রুত বাড়তে থাকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী- এরই মধ্যে মহামারী ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে দেশের ৫৯টি জেলায়। তবে আক্রান্ত রোগীর বেশিরভাগই ঢাকা বিভাগের। এ বিভাগের ১৩টি জেলাতেই করোনা সংক্রমণ ছড়িয়েছে। দেশের আক্রান্ত মোট রোগীর ৮৫ দশমিক ৩৬ ভাগ রোগীই এ বিভাগের। এছাড়াও চট্টগ্রামে ৪ দশমিক ১৫ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ, বরিশালে ২ দশমিক ০৬ শতাংশ, রংপুরে ১ দশমিক ৭৫ এবং খুলনায় ১ দশমিক শূন্য তিন ভাগ। বাকী দুই বিভাগ রাজশাহী ও সিলেটে আক্রান্তের হার ১ শতাংশের নিচে।
গতকাল অধিদপ্তরের দেয়া হিসাব অনুযায়ী, দেশের করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের ৬৮ শতাংশ পুরুষ, ৩২ শতাংশ নারী। আর আক্রান্তদের মধ্যে ২১ থেকে ৩০ বছরের বয়সসীমার ব্যক্তি সবচেয়ে বেশি ২৪ শতাংশ। এছাড়া ২২ শতাংশের বয়সসীমা ৩১-৪০ বছর, ১৮ শতাংশের বয়স ৪১-৫০ বছর, ১৫ শতাংশের বয়স ৫১-৬০ বছর এবং ১০ শতাংশের বয়স ষাটের বেশি। বয়স ১০ বছরের কম এমন আক্রান্তের সংখ্যা ৩ শতাংশ। ৮ শতাংশের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে।
কোন মন্তব্য নেই