রাবি উপাচার্য ও উপ-উপার্যের অপসারণের দাবি
সংবাদ সম্মেলনে আরও কয়েকটি দাবি জানানো হয়। সেগুলো হলো- দুনীতিবাজদের অপসারণ না করা পর্যন্ত সব ধরনের নিয়োগ স্থগিত করতে হবে, গণতান্ত্রিক উপায়ে নির্বাচন করতে হবে উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য, রাকসু ও রেজিস্ট্রার গ্রাজুয়েট নির্বাচনের মাধ্যমে সিনেট গঠন করে গণতান্ত্রিক ক্যাম্পাস নির্মাণ করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয়কে রাখতে হবে স্থানীয় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত।
সংবাদ সম্মলনে রাবি শাখা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি মহব্বত হোসেন মিলন তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনের যে কোনো দায়িত্বে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় আর একদিনও চলতে পারে না। এত বড় অপরাধ করার পর তাদের শিক্ষকতা করারও কোনো নৈতিক অধিকার নেই। তাই দ্রুত উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যসহ দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের প্রশাসনিক দায়িত্ব থেকে অপসারণ ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করতে হবে।
সম্মেলনে আরও উল্লেখ করা হয়, কিছু দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মহোদয় দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেছেন। কিন্তু প্রমাণিত দুর্নীতিবাজ ভিসি ও প্রো-ভিসি কোনো অদৃশ্য শক্তির কারণে এখনো স্বপদে বহাল আছেন তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। আমরা মনে করি অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ ব্যক্তিদের দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় চলতে পারে না। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি ও শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে। ফলে আমরা আচার্যসহ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি মুর্শেদ আলম ও সাংগঠনিক সম্পাদক আমান উল্লাহ, বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশনের সদস্য আজিজুল মানিক প্রমুখ
কোন মন্তব্য নেই