৫০,০০০ টাকা দিয়ে শেয়ার ব্যবসা কিভাবে শুরু করবো?
প্রাথমিক মার্কেট / আই পি ও: আই পি ও তে ব্যবসা করতে হলে, প্রথমেই বি ও একাউন্ট করতে হয়। যেকোনো বেক্তি তার একটি ব্যাঙ্ক একাউন্ট বিপরীতে দুইটি বি ও একাউন্ট করতে পারেন । এইভাবে তিনি তার নিজের দুইটি , তার পিতা মাতার , ভাই বোনের , ব্যাঙ্ক একাউন্ট থেকে ৮ থেকে ১০ টি ব্যাঙ্ক একাউন্ট করে খুব সহজেই আই পি ও ব্যবসা শুরু করতে পারেন । সাধারণত, আই পি ও তে প্রতি বি ও একাউন্ট থেকে আবেদনের চাঁদার পরিমান ৫,০০০ টাকা হয়ে থাকে , এবং শেয়ার সংখ্যা ১০০ টি হয়ে থাকে , প্রতিটি শেয়ার এর মূল্য ১০ টাকা করে।
এইভাবে, ১০টি একাউন্ট থেকে ৫,০০০ টাকা করে মোট ৫০,০০০ টাকা দিয়ে সুন্দরভাবে আই পি ও তে বিনিয়োগ পরিচালনা করা যায়।
আই পি ও র রেকর্ড বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ১০ টাকার শেয়ার কম পক্ষে ২০ টাকা দিয়ে বিক্রি করা যায় । তাহলে, ৫০০০ টাকা ইনভেস্টমেন্টের বিপরীতে ১০,০০০ টাকা পাওয়া যাচ্ছে কমপক্ষে।
আই পি ও র রেকর্ড বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ১০ টাকার শেয়ার কম পক্ষে ২০ টাকা দিয়ে বিক্রি করা যায় । তাহলে, ৫০০০ টাকা ইনভেস্টমেন্টের বিপরীতে ১০,০০০ টাকা পাওয়া যাচ্ছে কমপক্ষে।
আরো পড়ুন :
- রেকর্ড ডেট কি? কখন ক্যাশ ডিভিডেন্ড পাবো বা বোনাস শেয়ার বিক্রি করতে পারবো?
- Dividend কি? কখন কিনলে Dividend পাওয়া যায়?
- এপ্রিল (2021) থেকে নতুন নিয়মে যেভাবে বরাদ্দ দেয়া হবে আইপিও শেয়ার।
সেকেন্ডারি মার্কেট: সেকেন্ডারি মার্কেট এ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আপনাকে চিন্তা করতে হবে বা তুলনা করতে হবে আমি কিভাবে FDR অথবা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ না করে সেকেন্ডারি মার্কেট এ বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারি । FDR অথবা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করে বাৎসরিক ৫-৬ % (সরকার নির্ধারিত) সুদ পাওয়া যায় , যা ধর্মীয়ভাবে (ইসলাম ধর্ম অনুসারে) অনুসরণীয় নয়।
অপরদিকে সেকেন্ডারি মার্কেট এ বিনিয়োগ হচ্ছে একধরণের স্বীকৃত ব্যবসা। ভালো ভালো ফান্ডামেন্টাল কোম্পানি, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, ব্যাংক যারা বাৎসরিক ভালো ডিভিডেন্ড দেয় , এই সমস্ত কোম্পানিতে বিনিয়োগ করলে ১৫ থেকে ২০% বাৎসরিক ডিভিডেন্ড পাওয়া যায় , এর পাশাপাশি শেয়ার কমদামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে ক্যাপিটাল গেইন এর ও সুযোগ আছে । আরেকটি বিষয় , আপনি বাংলাদেশে যেকোনো ব্যবসা ই করেন না কেন আপনাকে মুনাফার উপর ট্যাক্স দিতে হবে কিন্তু শেয়ার ব্যবসা ই একমাত্র ব্যবসা যেখানে মুনাফার উপর কোনো ট্যাক্স দিতে হয়না।
অপরদিকে সেকেন্ডারি মার্কেট এ বিনিয়োগ হচ্ছে একধরণের স্বীকৃত ব্যবসা। ভালো ভালো ফান্ডামেন্টাল কোম্পানি, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি, ব্যাংক যারা বাৎসরিক ভালো ডিভিডেন্ড দেয় , এই সমস্ত কোম্পানিতে বিনিয়োগ করলে ১৫ থেকে ২০% বাৎসরিক ডিভিডেন্ড পাওয়া যায় , এর পাশাপাশি শেয়ার কমদামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করে ক্যাপিটাল গেইন এর ও সুযোগ আছে । আরেকটি বিষয় , আপনি বাংলাদেশে যেকোনো ব্যবসা ই করেন না কেন আপনাকে মুনাফার উপর ট্যাক্স দিতে হবে কিন্তু শেয়ার ব্যবসা ই একমাত্র ব্যবসা যেখানে মুনাফার উপর কোনো ট্যাক্স দিতে হয়না।
কোনো প্রশ্ন থাকলে সরাসরি কমেন্ট করে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। ...
কোন মন্তব্য নেই