প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস কমেছে আট ব্যাংকের
মুনাফা কমে যাওয়া ৮টি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে প্রাইম ব্যাংক, স্যোসাল ইসলামি ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, আইএফআইসি, ইউসিবি এবং ন্যাশনাল ব্যাংক ব্যাংক লিমিটেড।
প্রাইম ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ৪২ পয়সা বা ৩১.৩৪ শতাংশ।
স্যোসাল ইসলামি ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৪ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩১ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস বেড়েছে ১৭ পয়সা বা ৫৪.৮৩ শতাংশ।
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ১৭ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ৪ পয়সা বা ২৩.৫২ শতাংশ।
ব্র্যাক ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৭ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৮২ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ০৫ পয়সা বা ৬.০৯ শতাংশ।
সিটি ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৯৭ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ১৪ পয়সা বা ১৪.৪৩ শতাংশ।
আইএফআইসি ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৪৪ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ২৫ পয়সা বা ৫৭ শতাংশ।
ইউসিবি: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিলো ৩৮ পয়সা। আগের বছরের তুলোনায় ব্যাংকটির ইপিএস কমেছে ১২ পয়সা বা ৩১ শতাংশ।
ন্যাশনাল ব্যাংক: ব্যাংকটির প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ’২২) শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৮ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিলো ১২ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটি মুনাফায় থাকলেও এবছর লোকসানের খাতায় নাম লিখিয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই