চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী এতথ্য জানান।
এদিকে, পটুয়াখালীতে গত চারদিন ধরে কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি, কখনো মাঝারি আবার কখনো মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলার কলাপাড়ায় ১৩৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
বৃষ্টির কারণে সবকিছুতে স্থবিরতা নেমে এসেছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। জেলার বিভিন্ন নিচু স্থানে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনার কারণে সড়কেও পানি জমেছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মাছ ধরা ট্রলার সমূহকে নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে।
পটুয়াখালী পৌর শহরের সবুজবাগ এলাকার রিকশাচালক ইয়াসীন হোসেন বলেন, “টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে শহরে মানুষের আনাগোনা কম। যে কারণে ইনকাম কমেছে। সড়কের অনেক স্থানে পানি জমেছে।”
সদর উপজেলার ছোট বিঘাই এলাকার কৃষক আবুদল আলী বলেন, “আমাদের আমন বীজ রোপণের কাজ শেষ হয়েছে। বৃষ্টির কারণে এখন পুরো ক্ষেত তলিয়ে আছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বীজ নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা আছে।”
পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, “আগামী চারদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে।”
সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে দেশের চারটি সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী এতথ্য জানান।
এদিকে, পটুয়াখালীতে গত চারদিন ধরে কখনো গুঁড়ি গুঁড়ি, কখনো মাঝারি আবার কখনো মুষলধারে বৃষ্টি হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলার কলাপাড়ায় ১৩৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
বৃষ্টির কারণে সবকিছুতে স্থবিরতা নেমে এসেছে। চরম দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্নআয়ের মানুষ। জেলার বিভিন্ন নিচু স্থানে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনার কারণে সড়কেও পানি জমেছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উপকূলীয় এলাকা দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। তাই পটুয়াখালীর পায়রা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার ও মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। মাছ ধরা ট্রলার সমূহকে নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে।
পটুয়াখালী পৌর শহরের সবুজবাগ এলাকার রিকশাচালক ইয়াসীন হোসেন বলেন, “টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে শহরে মানুষের আনাগোনা কম। যে কারণে ইনকাম কমেছে। সড়কের অনেক স্থানে পানি জমেছে।”
সদর উপজেলার ছোট বিঘাই এলাকার কৃষক আবুদল আলী বলেন, “আমাদের আমন বীজ রোপণের কাজ শেষ হয়েছে। বৃষ্টির কারণে এখন পুরো ক্ষেত তলিয়ে আছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বীজ নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা আছে।”
পটুয়াখালী জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবা সুখী বলেন, “আগামী চারদিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে। ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি করা হয়েছে।”
কোন মন্তব্য নেই