ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার দেশের নিরাপত্তা নিয়ে আপস করছে: কংগ্রেস
এ কে অ্যান্টনি
ফ্রান্সের সঙ্গে রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয়চুক্তি নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় নরেন্দ্র মোদি সরকার দেশের নিরাপত্তা নিয়ে আপস করছে বলে অভিযোগ করেছে প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেস। আজ (মঙ্গলবার) সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা এ কে অ্যান্টনি ওই মন্তব্য করেছেন।
এ কে অ্যান্টনি এক সাংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিলে ১২৬টি বিমান ক্রয়ের জন্য প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল। এজন্য কেউ বিমানের সংখ্যা কমাতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রীকে ওই সংখ্যা কমানোর অধিকার কে দিয়েছে? সংখ্যা কমানোর জন্য কী বিমানবাহিনী বলেছিল?’
রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় প্রসঙ্গে এ কে অ্যান্টনি বলেন, ‘২০০০ সালে বিমানবাহিনীর ১২৬ টি রাফায়েল বিমানের দরকার ছিল। ভারতীয় বিমানবাহিনী ১২৬টি বিমানের প্রয়োজনের কথা জানিয়েছিল। ২০১৮ সালে প্রতিরক্ষা বাবদ বরাদ্দ আরো বেড়েছে। তাহলে কেন কমসংখ্যক রাফায়েল কেনা হল? দেশের নিরাপত্তার জন্য ১২৬টির বেশি বিমানের প্রয়োজন। কিন্তু মোদি সরকার দেশের নিরাপত্তা নিয়ে আপস করেছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলছেন, আমাদের চুক্তি (সাবেক কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন) ইউপিএ সরকারের চেয়ে ৯ শতাংশ কমে করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলছেন ২০ শতাংশ সস্তা দামে চুক্তি হয়েছে। বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা বলছেন, ৪০ শতাংশ সস্তা। এতই যদি সস্তা হয় তাহলে ১২৬টার বেশি বিমান কেনা হল না কেন?’
ফ্রান্সের সঙ্গে রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় চুক্তিতে বড়সড় দুর্নীতি হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একনাগাড়ে অভিযোগ করে আসছে প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় সরকার অবশ্য ওই অভিযোগ অস্বীকার করে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করেছে।
ফ্রান্সের সঙ্গে রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয়চুক্তি নিয়ে ভারতের কেন্দ্রীয় নরেন্দ্র মোদি সরকার দেশের নিরাপত্তা নিয়ে আপস করছে বলে অভিযোগ করেছে প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেস। আজ (মঙ্গলবার) সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা এ কে অ্যান্টনি ওই মন্তব্য করেছেন।
এ কে অ্যান্টনি এক সাংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘প্রতিরক্ষা অধিগ্রহণ কাউন্সিলে ১২৬টি বিমান ক্রয়ের জন্য প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল। এজন্য কেউ বিমানের সংখ্যা কমাতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রীকে ওই সংখ্যা কমানোর অধিকার কে দিয়েছে? সংখ্যা কমানোর জন্য কী বিমানবাহিনী বলেছিল?’
রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় প্রসঙ্গে এ কে অ্যান্টনি বলেন, ‘২০০০ সালে বিমানবাহিনীর ১২৬ টি রাফায়েল বিমানের দরকার ছিল। ভারতীয় বিমানবাহিনী ১২৬টি বিমানের প্রয়োজনের কথা জানিয়েছিল। ২০১৮ সালে প্রতিরক্ষা বাবদ বরাদ্দ আরো বেড়েছে। তাহলে কেন কমসংখ্যক রাফায়েল কেনা হল? দেশের নিরাপত্তার জন্য ১২৬টির বেশি বিমানের প্রয়োজন। কিন্তু মোদি সরকার দেশের নিরাপত্তা নিয়ে আপস করেছে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলছেন, আমাদের চুক্তি (সাবেক কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন) ইউপিএ সরকারের চেয়ে ৯ শতাংশ কমে করা হয়েছে। অর্থমন্ত্রী বলছেন ২০ শতাংশ সস্তা দামে চুক্তি হয়েছে। বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা বলছেন, ৪০ শতাংশ সস্তা। এতই যদি সস্তা হয় তাহলে ১২৬টার বেশি বিমান কেনা হল না কেন?’
ফ্রান্সের সঙ্গে রাফায়েল যুদ্ধবিমান ক্রয় চুক্তিতে বড়সড় দুর্নীতি হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে একনাগাড়ে অভিযোগ করে আসছে প্রধান বিরোধীদল কংগ্রেস। কেন্দ্রীয় সরকার অবশ্য ওই অভিযোগ অস্বীকার করে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলে দাবি করেছে।
কোন মন্তব্য নেই