পদ্মার চরে বাড়ছে বাদাম চাষ
রাজশাহীর পদ্মার চরে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বাদাম চাষ। চরের বালু মাটিতে বাদাম চাষ করে কম খরচে বেশি লাভ পাচ্ছেন চাষিরা। এতে ক্রমেই বাদাম চাষে তারা আগ্রহী হয়ে উঠছেন। পদ্মার তীর সংলগ্ন ৪ উপজেলার চরে এবার গতবারের চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বেশি জমিতে বাদামের আবাদ হয়েছে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে রাজশাহীর ৪ উপজেলার পদ্মার চরে ৩৬৩ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। গত বছর আবাদ হয়েছিল ১২০ হেক্টর জমিতে। এবার গত বছরের চেয়ে আবাদ বেড়েছে ৩ গুণ।
বাদাম চাষি ও কৃষিবিদদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রাজশাহীতে পদ্মার চরাঞ্চলের চাষিরা ৩/৪ বছর যাবত বাদাম চাষ শুরু করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকেও চাষিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, একবিঘা জমিতে বাদামের আবাদ করতে খরচ হয় সবমিলিয়ে প্রায় ৫ হাজার টাকা। ফলন পাওয়া যায় বিঘায় প্রায় ৫/৬ মন বাদাম। যার দাম প্রায় ১৫ হাজার টাকা। চরের বালু মাটিতে কম খরচে এই চাষ লাভ জনক হওয়ায় প্রতিবছরই বাদামের আবাদ বাড়ছে।
পবার চর খিদিরপুরের বাদামচাষি হায়দার আলী ও গোলাম মোস্তফা জানান, গতবছর তারা ১ বিঘা করে জমিতে বাদাম চাষ করেছিলেন। এতে প্রায় ১০ হাজার টাকা লাভ পেয়েছেন। এজন্য এবার ৩ বিঘা জমিতে বাদামের আবাদ করেছেন। তার এলাকার অনেকেই এবার বাদাম চাষ শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা লিয়াকত আলী জানান, চর খিদিরপুরের চাষিরা ভালো লাভ পাওয়ায় তারা বাদাম চাষ বৃদ্ধি করেছে।
পবা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা বলেন, কয়েক বছর যাবত এখানকার পদ্মার চরের জমিতে বাদাম চাষ শুরু হয়েছে। লাভ জনক হওয়ায় আবাদ প্রতিবছরই বাড়ছে। চাষিদের বাদাম চাষে উদ্বুদ্ধ করতে এবারও কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে অনেক কৃষককে বীজ সহায়তা দেয়া হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সামছুল হক জানান, আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে কৃষি আবাদের ধরনেও বিভিন্নতা এসেছে। চাষিরা যে ফসলে লাভ পাবে সেদিকেই আগ্রহ দেখাবে। জেলার পদ্মার চরগুলোতে বাদামের আবাদ বাড়ছে। চাষিদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য জেলার পবা ও বাঘা উপজেলায় এক একর করে বাদামের প্রদর্শনী ক্ষেত করা হয়েছে।
রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে রাজশাহীর ৪ উপজেলার পদ্মার চরে ৩৬৩ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। গত বছর আবাদ হয়েছিল ১২০ হেক্টর জমিতে। এবার গত বছরের চেয়ে আবাদ বেড়েছে ৩ গুণ।
বাদাম চাষি ও কৃষিবিদদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রাজশাহীতে পদ্মার চরাঞ্চলের চাষিরা ৩/৪ বছর যাবত বাদাম চাষ শুরু করেছেন। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকেও চাষিদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, একবিঘা জমিতে বাদামের আবাদ করতে খরচ হয় সবমিলিয়ে প্রায় ৫ হাজার টাকা। ফলন পাওয়া যায় বিঘায় প্রায় ৫/৬ মন বাদাম। যার দাম প্রায় ১৫ হাজার টাকা। চরের বালু মাটিতে কম খরচে এই চাষ লাভ জনক হওয়ায় প্রতিবছরই বাদামের আবাদ বাড়ছে।
পবার চর খিদিরপুরের বাদামচাষি হায়দার আলী ও গোলাম মোস্তফা জানান, গতবছর তারা ১ বিঘা করে জমিতে বাদাম চাষ করেছিলেন। এতে প্রায় ১০ হাজার টাকা লাভ পেয়েছেন। এজন্য এবার ৩ বিঘা জমিতে বাদামের আবাদ করেছেন। তার এলাকার অনেকেই এবার বাদাম চাষ শুরু করেছে। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে এবারও ভালো ফলনের আশা করছেন চাষিরা।
উপ সহকারি কৃষি কর্মকর্তা লিয়াকত আলী জানান, চর খিদিরপুরের চাষিরা ভালো লাভ পাওয়ায় তারা বাদাম চাষ বৃদ্ধি করেছে।
পবা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা বলেন, কয়েক বছর যাবত এখানকার পদ্মার চরের জমিতে বাদাম চাষ শুরু হয়েছে। লাভ জনক হওয়ায় আবাদ প্রতিবছরই বাড়ছে। চাষিদের বাদাম চাষে উদ্বুদ্ধ করতে এবারও কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে অনেক কৃষককে বীজ সহায়তা দেয়া হয়েছে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সামছুল হক জানান, আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে কৃষি আবাদের ধরনেও বিভিন্নতা এসেছে। চাষিরা যে ফসলে লাভ পাবে সেদিকেই আগ্রহ দেখাবে। জেলার পদ্মার চরগুলোতে বাদামের আবাদ বাড়ছে। চাষিদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য জেলার পবা ও বাঘা উপজেলায় এক একর করে বাদামের প্রদর্শনী ক্ষেত করা হয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই