এসএমই খাতকে অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি করতে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
এসএমই খাতকে অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি করতে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত
আজ শনিবার (১ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
মূল সিদ্ধান্ত ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি:
-
বৈদেশিক অর্ডারের অর্থের ১০% জমা রাখার বাধ্যবাধকতা বাতিলের উদ্যোগ
-
ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য বছরে ন্যূনতম ৩,০০০ মার্কিন ডলারের পৃথক বৈদেশিক মুদ্রা কোটা প্রস্তাব
-
এসএমই-বান্ধব নতুন আর্থিক পণ্য ও চলতি মূলধন স্কিম প্রণয়ন উদ্যোগ
-
নীতিমালার কার্যকারিতা মূল্যায়ন ও সুদের হার পুনর্বিবেচনা প্রক্রিয়া শুরু
-
ট্রেড লাইসেন্স ছাড়াই সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকার ঋণ প্রদানের সম্ভাব্যতা যাচাই
-
ডিজিটাল ওয়ালেট সুবিধা ও অনলাইন পেমেন্ট দ্রুততার সঙ্গে উদ্যোক্তাদের ব্যাংক হিসাবে জমা নিশ্চিতকরণ
-
অনলাইন রপ্তানি নীতিতে বি-টু-বি ও বি-টু-সি মডেল অন্তর্ভুক্তি
-
ব্যাংক গ্যারান্টি ছাড়া আগাম অর্থপ্রদানের সীমা ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার ডলার, ইআরকিউ হিসাব থেকে ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার ডলার পর্যন্ত বৃদ্ধি
-
স্থানীয় বীমা কোম্পানির কভারেজসহ ওপেন অ্যাকাউন্ট রপ্তানি অনুমোদন
-
এইচএস কোড সংক্রান্ত জটিলতা কমাতে শুল্ক মূল্যায়নের নিয়ম সহজীকরণ
লুৎফে সিদ্দিকী বলেন,
“সংস্কারের মূল উদ্দেশ্য হলো অর্থনীতিতে গতিশীলতা বৃদ্ধি করা।এসএমই খাত আমাদের অর্থনীতির বিশাল অবদানকারী, কিন্তু তাদের কণ্ঠ অনেক সময় শোনা যায় না।উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন, পেমেন্ট ও সরবরাহ ব্যবস্থায় সহজতা আনতে সরকারকে সহায়ক ভূমিকা রাখতে হবে।”
কোন মন্তব্য নেই