ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়িতে আগুন, টাঙ্গাইল মহাসড়কে
টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজটে আটকে পড়া যাত্রী বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠলে তাদের একটি অংশ ম্যাজিট্রেটের গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেন। ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কের রসুলপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এতে করে মহাসড়কের দুইপাশে অন্তত ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আহাদুজ্জামান মিয়া দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, আজ (৪ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কয়েকজন ম্যাজিট্রেট রাস্তার অবস্থা তথা যানজটের পরিস্থিতি দেখতে গেলে বিক্ষুব্ধদের কয়েকজন তাদের গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেন। পরে দমকল বাহিনীর সদস্যরা এসে আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজটের কারণে বাড়ি ফেরা মানুষগুলোকে দীর্ঘ সময় রাস্তায় আটকে থাকাতে হয়েছে বলে ধীরে ধীরে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন তারা।
এর আগে, বেলা ১২টার দিকে মহাসড়কের সারুটিয়া অংশে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটি তুলে তারা বন্ধ করে রেখেছেন উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকায় আসার রাস্তাটি। সেখানে রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করেন বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা।
এদিকে, বঙ্গবন্ধু সেতু (পূর্ব) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে দুপুর দেড়টার দিকে বলেন, ধীর গতি হলেও গাড়িগুলো চলছে।
যাত্রীদের মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে বগুড়া যাচ্ছেন। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এই ব্যক্তি কম টাকায় বাড়ি যাওয়ার আশায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উঠেছিলেন একটি ট্রাকে। বিধি বাম। প্রায় ছয় ঘণ্টা তিনি অন্য যাত্রীদের মতোই আটকে রয়েছেন রাস্তায়।
আজ ভোর থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হওয়া চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন উত্তরবঙ্গে যাওয়া যাত্রীরা। তাদেরই একজন শহিদুল ইসলাম। তীব্র যানজটের পাশাপাশি প্রচণ্ড রোদের কারণে অন্যদের দেখাদেখি তিনি ট্রাকের ওপর থেকে নেমে আশ্রয় নিয়েছেন ট্রাকের নিচে।
এতে করে মহাসড়কের দুইপাশে অন্তত ৫৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) আহাদুজ্জামান মিয়া দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, আজ (৪ জুন) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কয়েকজন ম্যাজিট্রেট রাস্তার অবস্থা তথা যানজটের পরিস্থিতি দেখতে গেলে বিক্ষুব্ধদের কয়েকজন তাদের গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে দেন। পরে দমকল বাহিনীর সদস্যরা এসে আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজটের কারণে বাড়ি ফেরা মানুষগুলোকে দীর্ঘ সময় রাস্তায় আটকে থাকাতে হয়েছে বলে ধীরে ধীরে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন তারা।
এর আগে, বেলা ১২টার দিকে মহাসড়কের সারুটিয়া অংশে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক খুঁটি তুলে তারা বন্ধ করে রেখেছেন উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকায় আসার রাস্তাটি। সেখানে রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করেন বিক্ষুব্ধ যাত্রীরা।
এদিকে, বঙ্গবন্ধু সেতু (পূর্ব) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোশাররফ হোসেন দ্য ডেইলি স্টারকে দুপুর দেড়টার দিকে বলেন, ধীর গতি হলেও গাড়িগুলো চলছে।
যাত্রীদের মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে ঈদের ছুটিতে ঢাকা থেকে বগুড়া যাচ্ছেন। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এই ব্যক্তি কম টাকায় বাড়ি যাওয়ার আশায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে উঠেছিলেন একটি ট্রাকে। বিধি বাম। প্রায় ছয় ঘণ্টা তিনি অন্য যাত্রীদের মতোই আটকে রয়েছেন রাস্তায়।
আজ ভোর থেকে টাঙ্গাইল মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হওয়া চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন উত্তরবঙ্গে যাওয়া যাত্রীরা। তাদেরই একজন শহিদুল ইসলাম। তীব্র যানজটের পাশাপাশি প্রচণ্ড রোদের কারণে অন্যদের দেখাদেখি তিনি ট্রাকের ওপর থেকে নেমে আশ্রয় নিয়েছেন ট্রাকের নিচে।

কোন মন্তব্য নেই