সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৭০% বরাদ্দের প্রস্তাব - TIMES EXPRESS | টাইমস এক্সপ্রেস is an interactive news portal

নিউজ ফাস্ট

সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৭০% বরাদ্দের প্রস্তাব

 

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ার বণ্টনের ক্ষেত্রে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা বাড়িয়ে ৭০ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বর্তমানে আইপিওতে অনিবাসী বাংলাদেশীসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ৬০ শতাংশ এবং বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ৫০ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দ রয়েছে। সম্প্রতি ২০১৫ সালের পাবলিক ইস্যুর রুলসের কিছু উপধারায় পরিবর্তন এনে খসড়া প্রকাশ করা হয়েছে। খসড়ার ওপর এ বছরের ১৫ মার্চের মধ্যে কমিশনের কাছে আপত্তি, মতামত কিংবা পরামর্শ জানাতে বলা হয়েছে।


খসড়ায় আইপিও প্রক্রিয়ায় শেয়ার বণ্টনের ক্ষেত্রে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের (ইআই) জন্য ২০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড ১০ শতাংশ, অনিবাসী বাংলাদেশী ৫ শতাংশ এবং ব্যক্তি শ্রেণীর অন্য বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬৫ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ইআইদের জন্য ৩০ শতাংশ, অনিবাসী বাংলাদেশী ৫ শতাংশ এবং অন্য ব্যক্তি শ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬৫ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সমন্বিতভাবে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত আন্ডার সাবস্ক্রিপশনের ক্ষেত্রে অবলেখককে সেটি কিনে নিতে হবে। আর যদি ৩৫ শতাংশের বেশি আন্ডার সাবস্ক্রিপশন হয়, সেক্ষেত্রে আইপিও বাতিল হয়ে যাবে।


প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন কমিশনের কাছে জমা দেয়ার আগে কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধনের বিষয়ে বিএসইসির কাছ থেকে ভূতাপেক্ষ অনুমোদন নিতে হবে। আইপিও আবেদন জমা দেয়ার দুই বছরের মধ্যে বোনাস শেয়ার ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়ালে আইপিওর জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। অবশ্য যৌক্তিক কারণে বিভিন্ন ধরনের সহযোগী বিনিয়োগের মাধ্যমে শেয়ার ইস্যু করা হলে কমিশনের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে সেটি বিবেচনা করা হবে।


প্রস্তাবিত খসড়ায় ফিক্সড প্রাইস ও বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিওর আকারের বিষয়ে বলা হয়েছে, কোম্পানির আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি টাকা পর্যন্ত হলে সেক্ষেত্রে কোম্পানি যে পরিমাণ অর্থ পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করতে চায়, সেটিসহ পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ অর্থ উত্তোলন করতে হবে। একইভাবে আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি টাকার বেশি কিন্তু ১৫০ কোটি টাকার মধ্যে হলে এর পরিমাণ হবে ২০ শতাংশ আর আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ১৫০ কোটি টাকার ওপরে হলে এর পরিমাণ হবে ১০ শতাংশ।


প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ার বণ্টনের ক্ষেত্রে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কোটা বাড়িয়ে ৭০ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বর্তমানে আইপিওতে অনিবাসী বাংলাদেশীসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে ৬০ শতাংশ এবং বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ৫০ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দ রয়েছে। সম্প্রতি ২০১৫ সালের পাবলিক ইস্যুর রুলসের কিছু উপধারায় পরিবর্তন এনে খসড়া প্রকাশ করা হয়েছে। খসড়ার ওপর এ বছরের ১৫ মার্চের মধ্যে কমিশনের কাছে আপত্তি, মতামত কিংবা পরামর্শ জানাতে বলা হয়েছে।


খসড়ায় আইপিও প্রক্রিয়ায় শেয়ার বণ্টনের ক্ষেত্রে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের (ইআই) জন্য ২০ শতাংশ, মিউচুয়াল ফান্ড ১০ শতাংশ, অনিবাসী বাংলাদেশী ৫ শতাংশ এবং ব্যক্তি শ্রেণীর অন্য বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬৫ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে ইআইদের জন্য ৩০ শতাংশ, অনিবাসী বাংলাদেশী ৫ শতাংশ এবং অন্য ব্যক্তি শ্রেণীর বিনিয়োগকারীদের জন্য ৬৫ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দ রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সমন্বিতভাবে ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত আন্ডার সাবস্ক্রিপশনের ক্ষেত্রে অবলেখককে সেটি কিনে নিতে হবে। আর যদি ৩৫ শতাংশের বেশি আন্ডার সাবস্ক্রিপশন হয়, সেক্ষেত্রে আইপিও বাতিল হয়ে যাবে।


প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন কমিশনের কাছে জমা দেয়ার আগে কোম্পানির বর্তমান পরিশোধিত মূলধনের বিষয়ে বিএসইসির কাছ থেকে ভূতাপেক্ষ অনুমোদন নিতে হবে। আইপিও আবেদন জমা দেয়ার দুই বছরের মধ্যে বোনাস শেয়ার ছাড়া অন্য কোনো উপায়ে পরিশোধিত মূলধন বাড়ালে আইপিওর জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না। অবশ্য যৌক্তিক কারণে বিভিন্ন ধরনের সহযোগী বিনিয়োগের মাধ্যমে শেয়ার ইস্যু করা হলে কমিশনের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে সেটি বিবেচনা করা হবে।


প্রস্তাবিত খসড়ায় ফিক্সড প্রাইস ও বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে আইপিওর আকারের বিষয়ে বলা হয়েছে, কোম্পানির আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি টাকা পর্যন্ত হলে সেক্ষেত্রে কোম্পানি যে পরিমাণ অর্থ পুঁজিবাজার থেকে সংগ্রহ করতে চায়, সেটিসহ পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ অর্থ উত্তোলন করতে হবে। একইভাবে আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ৭৫ কোটি টাকার বেশি কিন্তু ১৫০ কোটি টাকার মধ্যে হলে এর পরিমাণ হবে ২০ শতাংশ আর আইপিও-পরবর্তী পরিশোধিত মূলধন ১৫০ কোটি টাকার ওপরে হলে এর পরিমাণ হবে ১০ শতাংশ।

কোন মন্তব্য নেই