জয়পুরহাটে ছাত্রলীগ নেতার লাশ উদ্ধার
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলায় পৌর ছাত্রলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি মোমিনুল ইসলামের (২৪) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার সকালে উপজেলার শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া এলাকা থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত মোমিনুল পৌর এলাকার শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া গ্রামের মৃত সাইদুর রহমানের ছেলে। তিনি পৌর ছাত্রলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া গ্রামে মোমিনুলের একটি মুদি দোকান আছে। তিনি প্রতিদিনের ন্যায় রোববার রাতে কাজ শেষে দোকানের ওপরতলায় ঘুমিয়ে পড়েন।
সোমবার সকালে তার পরিবারের লোকজন তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে দোকানে যায়। এ সময় তারা মোমিনুলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দোকানের তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দোকান ঘরের ওপরতলায় তাকে অচেতন অবস্থায় দেখে। এর পর তাকে আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মেহেদী হাসান বলেন, মোমিনুলকে মৃত অবস্থায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল। তার গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি এবং তিনি বিষাক্ত কোনো কিছু খেয়েছিল কিনা সেটিও বোঝা যায়নি। তাই তার মৃত্যুর কারণ ময়নাতদন্ত ছাড়া এক্ষুণি বলা সম্ভব নয়।
আক্কেলপুর থানার ওসি আবু ওবায়েদ বলেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের পর ঘটনার সত্যতা জানা যাবে।
সোমবার সকালে উপজেলার শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া এলাকা থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত মোমিনুল পৌর এলাকার শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া গ্রামের মৃত সাইদুর রহমানের ছেলে। তিনি পৌর ছাত্রলীগের ৬ নম্বর ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, শ্রীকৃষ্টপুর ঘোনাপাড়া গ্রামে মোমিনুলের একটি মুদি দোকান আছে। তিনি প্রতিদিনের ন্যায় রোববার রাতে কাজ শেষে দোকানের ওপরতলায় ঘুমিয়ে পড়েন।
সোমবার সকালে তার পরিবারের লোকজন তাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলতে দোকানে যায়। এ সময় তারা মোমিনুলের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে দোকানের তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে দোকান ঘরের ওপরতলায় তাকে অচেতন অবস্থায় দেখে। এর পর তাকে আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আক্কেলপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মেহেদী হাসান বলেন, মোমিনুলকে মৃত অবস্থায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়েছিল। তার গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি এবং তিনি বিষাক্ত কোনো কিছু খেয়েছিল কিনা সেটিও বোঝা যায়নি। তাই তার মৃত্যুর কারণ ময়নাতদন্ত ছাড়া এক্ষুণি বলা সম্ভব নয়।
আক্কেলপুর থানার ওসি আবু ওবায়েদ বলেন, হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তিনি মারা গিয়ে থাকতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের পর ঘটনার সত্যতা জানা যাবে।

কোন মন্তব্য নেই