ইউনাইটেড হাসপাতালে ১ চিকিৎসক ও ৪ নার্স করোনাভাইরাসে আক্রান্ত
নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমিত রোগ কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে কার্ডিওলজি বিভাগের এক চিকিৎসক এবং চারজন নার্স। এ ঘটনায় ওই হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এক চিকিৎসক ও চার নার্স আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউনাইটেড হাসপাতালের চিফ অফ কমিউনিকেশনস অ্যান্ড বিজনেস ডা. সেগুফা আনোয়ার। তবে সিসিইউ বন্ধের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেছেন।
সিসিইউ বন্ধের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, তাই নাকি? জানি না তো, কখন থেকে?
চিকিৎসক ও নার্সদের আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে ডা. সেগুফা আনোয়ার বলেন, সো হোয়াট? উই হ্যাভ সো মেনি ডক্টরস, নার্সেস। একজন ডক্টর আক্রান্ত হতেই পারে, সে বাসায় থাকতেই পারে। সে ১৪ দিন বাসায় থাকার পর আবার এসে কাজে যোগ দিতে পারে। কিন্তু কোনো বিভাগ বন্ধ হবে কেন?
তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর তার পরিবারের সবাইকে এনে আমার টেস্ট করিয়েছি। সবার নেগেটিভ এসেছে। আমরা এটা দায়িত্ব মনে করি। আমাদের স্টাফদের কারও হলে তার সমস্ত ফ্যামিলি মেম্বারকে আমরা এনে টেস্ট করি। সেই স্টাফকে বাসায় রাখি। প্রতিদিন তার বাড়িতে রান্না করা খাবার পাঠাই, শুকনো খাবার পাঠাই।
তিনি আরও বলেন, সব বিভাগেই কাজ চলছে। কোভিডের জন্য অন্য সেবা দেওয়া তো বন্ধ করা যাবে না। সবই চলছে অল্প পরিসরে, লকডাউন চলছে বলে মানুষ আসছে না।
হাসপাতালের দুই চিকিৎসক জানিয়েছেন, সিসিইউতে থাকা এক রোগীর মাধ্যমেই তাদের সহকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা চেপে রাখে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই দুই চিকিৎসক বলেন, গত ৬ এপ্রিল হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালের বহির্বিভাগে আসেন এক রোগী। প্রাথমিকভাবে তাকে কোভিড-১৯ রোগী মনে হলে সেদিনই তার নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। পরদিন ৭ এপ্রিল তার করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিশ্চিত হলে গত মঙ্গলবারই তাকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এক চিকিৎসক ও চার নার্স আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউনাইটেড হাসপাতালের চিফ অফ কমিউনিকেশনস অ্যান্ড বিজনেস ডা. সেগুফা আনোয়ার। তবে সিসিইউ বন্ধের বিষয়টি তিনি অস্বীকার করেছেন।
সিসিইউ বন্ধের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, তাই নাকি? জানি না তো, কখন থেকে?
চিকিৎসক ও নার্সদের আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে ডা. সেগুফা আনোয়ার বলেন, সো হোয়াট? উই হ্যাভ সো মেনি ডক্টরস, নার্সেস। একজন ডক্টর আক্রান্ত হতেই পারে, সে বাসায় থাকতেই পারে। সে ১৪ দিন বাসায় থাকার পর আবার এসে কাজে যোগ দিতে পারে। কিন্তু কোনো বিভাগ বন্ধ হবে কেন?
তিনি বলেন, ওই ঘটনার পর তার পরিবারের সবাইকে এনে আমার টেস্ট করিয়েছি। সবার নেগেটিভ এসেছে। আমরা এটা দায়িত্ব মনে করি। আমাদের স্টাফদের কারও হলে তার সমস্ত ফ্যামিলি মেম্বারকে আমরা এনে টেস্ট করি। সেই স্টাফকে বাসায় রাখি। প্রতিদিন তার বাড়িতে রান্না করা খাবার পাঠাই, শুকনো খাবার পাঠাই।
তিনি আরও বলেন, সব বিভাগেই কাজ চলছে। কোভিডের জন্য অন্য সেবা দেওয়া তো বন্ধ করা যাবে না। সবই চলছে অল্প পরিসরে, লকডাউন চলছে বলে মানুষ আসছে না।
হাসপাতালের দুই চিকিৎসক জানিয়েছেন, সিসিইউতে থাকা এক রোগীর মাধ্যমেই তাদের সহকর্মী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা চেপে রাখে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই দুই চিকিৎসক বলেন, গত ৬ এপ্রিল হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালের বহির্বিভাগে আসেন এক রোগী। প্রাথমিকভাবে তাকে কোভিড-১৯ রোগী মনে হলে সেদিনই তার নমুনা আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। পরদিন ৭ এপ্রিল তার করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিশ্চিত হলে গত মঙ্গলবারই তাকে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।

কোন মন্তব্য নেই